গাজীপুরের দর্শনীয় স্থান
ভাওয়াল রাজবাড়ি; গাজীপুর সদরে অবস্থিত প্রাচীন এ রাজবাড়িটি। সুরম্য এ ভবনটিতে ছোট বড় মিলে প্রায় ৩৬০টি কক্ষ আছে। বর্তমানে এটি জেলাপরিষদ কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান : গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর থানা জুড়ে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান। পৃথিবীর অন্যান্য জাতীয় উদ্যানের আদলে ৬৪৭৭ হেক্টর জমিতে ১৯৭৩ সালে এ উদ্যান সরকারি ভাবে গড়ে তোলা হয়। জাতীয় উদ্যানের ভেতরে বেশ কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র, ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্ট হাউস আছে। উদ্যানে প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৬ টাকা।
সফিপুর আনসার একাডেমি : জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্ত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে
সাধু নিকোলাসের গির্জা
কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী গ্রামে সাধু নিকোলাসের গির্জাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৬৩ সালে। অধুনা পুরনো গির্জার পাশেই বড়সড় আরেকটি গির্জা নির্মিত হয়েছে। গির্জার সামনে রয়েছে আট ফুট লম্বা যিশুখ্রিস্টের মূর্তি। ১৮ একর জায়গা নিয়ে তৈরি গির্জা প্রাঙ্গণে আছে বাগান, ফাদারের বাসস্থান, মা মেরির গর্ভগৃহ,সাধু নিকোলাস স্কুল, ছাত্রদের হোস্টেল, ব্রাদার্স হাউস ও সরকারি দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী
গাজীপুর শহরের বেশ কিছুটা আগে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় রয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বপ্রথম স্মারক ভাস্কর্য “জাগ্রত চৌরঙ্গী”। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ গাজীপুরে সংঘটিত প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে শহীদ হুরমত আলীসহ অন্যান্য শহীদদের স্মরণে ১৯৭১ সালেই নির্মিত হয় হয় এ ভাস্কর্যটি। এর স্থপতি আব্দুর রাজ্জাক। ভাস্কর্যটির উচ্চতা প্রায় একশো ফুট। আর এর দু “পাশে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১১ নং সেক্টরের ১০৭ জন এবং ৩নং সেক্টরের ১০০ জন শহীদ সৈনিকের নাম খোদাই করা আছে।
ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী: ভাওয়াল রাজবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে মৃতপ্রায় চিলাই নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী। এটি ছিল ভাওয়াল রাজ পরিবার সদস্যদের সবদাহের স্থান। প্রাচীন একটি মন্দির ছাড়াও এখানে একটি সমাধিসৌধ আছে।
সফিপুর আনসার একাডেমি :জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্ত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে।
আরো আছে নন্দন পার্ক,বলধার জমিদার বাড়ী,বাড়ীয়া;৩পূবাইল জমিদার বাড়ী,পূবাইল,বলিয়াদী জমিদার বাড়ী ,টোক বাদশাহি মসজিদ, চৌরা দিঘি ও মাজার, ঢোলসমুদ্র ইত্যাদি
নদী সমূহ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ,শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বংশী,বালু, বানার, গারগারা ও চিলাই
কিভাবে যাবেন :ঢাকা থেকে গাজীপুর যেতে পারেন রেল ও সড়ক পথে। ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী প্রায় সব আন্তঃনগর, কমিউটার, মেইল ট্রেনে চড়ে আসতে পারেন গাজীপুর। এছাড়া ঢাকার কাঁচপুর ও যাত্রাবাড়ী থেকে ট্রান্স সিলভা, অনাবিল,ছালছাবিল পরিবহন, লোহারপুল থেকে রাহবার পরিবহন, মতিঝিল থেকে গাজীপুর পরিবহন,ভাওয়াল পরিবহন, অনিক পরিবহন, সদরঘাট থেকে আজমিরি, স্কাইলাইন পরিবহন, গুলিস্তান থেকে প্রভাতী বনশ্রী
কোথায় থাকবেন : ঢাকা থেকে দিনে গিয়ে দিনেই শেষ করা সম্ভব গাজীপুর ভ্রমণ। । কিছূ আবসিক হোটেল হলো হোটেল আল মদিনা, থানা রোডে হোটেল মডার্ণ,কোনাবাড়িতে হোটেল ড্রীমল্যান্ড ইত্যাদি
ভাওয়াল রাজবাড়ি; গাজীপুর সদরে অবস্থিত প্রাচীন এ রাজবাড়িটি। সুরম্য এ ভবনটিতে ছোট বড় মিলে প্রায় ৩৬০টি কক্ষ আছে। বর্তমানে এটি জেলাপরিষদ কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান : গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর থানা জুড়ে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান। পৃথিবীর অন্যান্য জাতীয় উদ্যানের আদলে ৬৪৭৭ হেক্টর জমিতে ১৯৭৩ সালে এ উদ্যান সরকারি ভাবে গড়ে তোলা হয়। জাতীয় উদ্যানের ভেতরে বেশ কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র, ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্ট হাউস আছে। উদ্যানে প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৬ টাকা।
সফিপুর আনসার একাডেমি : জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্ত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে
সাধু নিকোলাসের গির্জা
কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী গ্রামে সাধু নিকোলাসের গির্জাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৬৩ সালে। অধুনা পুরনো গির্জার পাশেই বড়সড় আরেকটি গির্জা নির্মিত হয়েছে। গির্জার সামনে রয়েছে আট ফুট লম্বা যিশুখ্রিস্টের মূর্তি। ১৮ একর জায়গা নিয়ে তৈরি গির্জা প্রাঙ্গণে আছে বাগান, ফাদারের বাসস্থান, মা মেরির গর্ভগৃহ,সাধু নিকোলাস স্কুল, ছাত্রদের হোস্টেল, ব্রাদার্স হাউস ও সরকারি দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী
গাজীপুর শহরের বেশ কিছুটা আগে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় রয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বপ্রথম স্মারক ভাস্কর্য “জাগ্রত চৌরঙ্গী”। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ গাজীপুরে সংঘটিত প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে শহীদ হুরমত আলীসহ অন্যান্য শহীদদের স্মরণে ১৯৭১ সালেই নির্মিত হয় হয় এ ভাস্কর্যটি। এর স্থপতি আব্দুর রাজ্জাক। ভাস্কর্যটির উচ্চতা প্রায় একশো ফুট। আর এর দু “পাশে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১১ নং সেক্টরের ১০৭ জন এবং ৩নং সেক্টরের ১০০ জন শহীদ সৈনিকের নাম খোদাই করা আছে।
ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী: ভাওয়াল রাজবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে মৃতপ্রায় চিলাই নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী। এটি ছিল ভাওয়াল রাজ পরিবার সদস্যদের সবদাহের স্থান। প্রাচীন একটি মন্দির ছাড়াও এখানে একটি সমাধিসৌধ আছে।
সফিপুর আনসার একাডেমি :জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্ত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে।
আরো আছে নন্দন পার্ক,বলধার জমিদার বাড়ী,বাড়ীয়া;৩পূবাইল জমিদার বাড়ী,পূবাইল,বলিয়াদী জমিদার বাড়ী ,টোক বাদশাহি মসজিদ, চৌরা দিঘি ও মাজার, ঢোলসমুদ্র ইত্যাদি
নদী সমূহ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ,শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বংশী,বালু, বানার, গারগারা ও চিলাই
কিভাবে যাবেন :ঢাকা থেকে গাজীপুর যেতে পারেন রেল ও সড়ক পথে। ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী প্রায় সব আন্তঃনগর, কমিউটার, মেইল ট্রেনে চড়ে আসতে পারেন গাজীপুর। এছাড়া ঢাকার কাঁচপুর ও যাত্রাবাড়ী থেকে ট্রান্স সিলভা, অনাবিল,ছালছাবিল পরিবহন, লোহারপুল থেকে রাহবার পরিবহন, মতিঝিল থেকে গাজীপুর পরিবহন,ভাওয়াল পরিবহন, অনিক পরিবহন, সদরঘাট থেকে আজমিরি, স্কাইলাইন পরিবহন, গুলিস্তান থেকে প্রভাতী বনশ্রী
কোথায় থাকবেন : ঢাকা থেকে দিনে গিয়ে দিনেই শেষ করা সম্ভব গাজীপুর ভ্রমণ। । কিছূ আবসিক হোটেল হলো হোটেল আল মদিনা, থানা রোডে হোটেল মডার্ণ,কোনাবাড়িতে হোটেল ড্রীমল্যান্ড ইত্যাদি
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment