অর্থনীতির প্রধান বাহন টাকা। এই
টাকা তৈরি করতেও প্রয়োজন টাকা। মানুষের হাতে হাতে ঘোরে কাগজের তৈরি এ
পণ্যটি। ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রং
পরিবর্তন করে। ফলে একসময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক
সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয়
মোটা অঙ্কের টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১ টাকার একটি কয়েন তৈরি করতে ৯৫ পয়সা খরচ হয়। ২ টাকা কয়েনে ১ টাকা ২০ পয়সা খরচ হয়। আর ৫ টাকার একটি কয়েন তৈরিতে খরচ পড়ে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। কয়েনের মান বেশি হলে সে তুলনায় খরচ অনেক কম পড়ে। বাজারে প্রচলিত সবচেয়ে বড় নোট ১ হাজার টাকা। এই মূল্যমানের একটি নোট ছাপাতে প্রায় ৭ টাকা খরচ হয়। ৫০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে ৬ টাকার মতো। ১০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে সাড়ে ৪ টাকা।
এছাড়া ৫০ টাকা ও ২০ টাকার একটি নোট ছাপাতে আড়াই টাকা, ১০ টাকার নোট ছাপাতে ২ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার নোট ছাপাতে খরচ হয় ২ টাকার মতো। আর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই সবচেয়ে ছোট কাগুজে নোটে পরিণত হওয়া ২ টাকার নোট ছাপানোতে খরচ পড়ে দেড় টাকা।
বাংলাদেশে ভূমিকম্প আঘাত হানা বিষয়ে মার্ক জুকারবার্গ যা বললেন
ভূমিকম্পের ব্যপারে কোরআনে যা বলা আছে
কাগুজে নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয়। এই টাঁকশাল গাজীপুরে অবস্থিত। তবে নোট ছাপানোর যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা জানান, ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রঙ পরিবর্তন করে। ফলে এক সময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যবান মুদ্রার বান্ডিলে পিন কিংবা সুতা লাগানো হয় না। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করায় রাষ্ট্রের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘প্রতিবছরই টাকা তৈরিতে খরচ বাড়ছে। এর অধিকাংশ কাঁচামালই আমদানি করতে হয়। কাঁচামালের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। একই সঙ্গে অন্যান্য খরচও বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে অপচয় হচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা । বহনকারীরা একটু সচেতন হলেও আমাদের অনেক টাকা বেঁচে যায়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১ টাকার একটি কয়েন তৈরি করতে ৯৫ পয়সা খরচ হয়। ২ টাকা কয়েনে ১ টাকা ২০ পয়সা খরচ হয়। আর ৫ টাকার একটি কয়েন তৈরিতে খরচ পড়ে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। কয়েনের মান বেশি হলে সে তুলনায় খরচ অনেক কম পড়ে। বাজারে প্রচলিত সবচেয়ে বড় নোট ১ হাজার টাকা। এই মূল্যমানের একটি নোট ছাপাতে প্রায় ৭ টাকা খরচ হয়। ৫০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে ৬ টাকার মতো। ১০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে সাড়ে ৪ টাকা।
এছাড়া ৫০ টাকা ও ২০ টাকার একটি নোট ছাপাতে আড়াই টাকা, ১০ টাকার নোট ছাপাতে ২ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার নোট ছাপাতে খরচ হয় ২ টাকার মতো। আর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই সবচেয়ে ছোট কাগুজে নোটে পরিণত হওয়া ২ টাকার নোট ছাপানোতে খরচ পড়ে দেড় টাকা।
বাংলাদেশে ভূমিকম্প আঘাত হানা বিষয়ে মার্ক জুকারবার্গ যা বললেন
ভূমিকম্পের ব্যপারে কোরআনে যা বলা আছে
কাগুজে নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয়। এই টাঁকশাল গাজীপুরে অবস্থিত। তবে নোট ছাপানোর যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা জানান, ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রঙ পরিবর্তন করে। ফলে এক সময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যবান মুদ্রার বান্ডিলে পিন কিংবা সুতা লাগানো হয় না। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করায় রাষ্ট্রের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘প্রতিবছরই টাকা তৈরিতে খরচ বাড়ছে। এর অধিকাংশ কাঁচামালই আমদানি করতে হয়। কাঁচামালের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। একই সঙ্গে অন্যান্য খরচও বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে অপচয় হচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা । বহনকারীরা একটু সচেতন হলেও আমাদের অনেক টাকা বেঁচে যায়।’
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment