এফিলিয়েট মার্কেটিংএ সাফল্যের ৫ সুত্র
যারা
এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজে নামেন তারা নিজের ভাগ্য নিজে গড়ে নিতে চান।
নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করার তাগিদ নেই, কেউ খবরদারি করার নেই। মুলত এই
স্বাধীনতার কারনেই অধিকাংশ মানুষ এদেকে আকৃষ্ট হন। সেইসাথে অধিক পরিমান
আয়ের বিষয় তো আছেই।
এই
কাজে প্রতিযোগিতা অত্যন্ত বেশি। সেকারনে সচেতনতা প্রয়োজন অত্যন্ত বেশি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এ সাফল্যের জন্য কিছু পরীক্ষিত পদ্ধতি রয়েছে। এগুলি
সঠিকভাবে প্রয়োগের ওপর নির্ভর করে সাফল্য। প্রধান ৫টি পদ্ধতি জেনে নিন।
. যে বিষয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই বিষয়ে আগ্রহ এবং শেখার চেষ্টা
আপনি যে বিষয়ে জানেন না সে বিষয়ে ব্যবসা করতে পারেন না। আপনি যখন জানেন কোন বিশেষ কাজ কিভাবে হয়, সেজন্য কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হয়, কিভাবে শিখতে হয় তখন আপনি সহজেই অন্যের কাছে সেই সেবা বা সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি তুলে ধরতে পারেন। ভিজিটরকে আগ্রহি করতে পারেন।
আপনি যে বিষয়ে জানেন না সে বিষয়ে ব্যবসা করতে পারেন না। আপনি যখন জানেন কোন বিশেষ কাজ কিভাবে হয়, সেজন্য কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হয়, কিভাবে শিখতে হয় তখন আপনি সহজেই অন্যের কাছে সেই সেবা বা সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি তুলে ধরতে পারেন। ভিজিটরকে আগ্রহি করতে পারেন।
. সময় ব্যয় এবং চেষ্টা
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সফলতা নির্ভর করে দীর্ঘদিনের কর্মফলের ওপর। আপনি হঠাত করেই এই কাজে ভাল করতে পারেন না। যদি আমাজন, ই-বে এদের এফিলিয়েশন নিয়ে ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন তাহলে কয়েক মাস কিংবা বছর ধরে আপনাকে ভিজিটর আনার চেষ্টা করে যেতে হবে। ভিজিটর কি পছন্দ করেন সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সফলতা নির্ভর করে দীর্ঘদিনের কর্মফলের ওপর। আপনি হঠাত করেই এই কাজে ভাল করতে পারেন না। যদি আমাজন, ই-বে এদের এফিলিয়েশন নিয়ে ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন তাহলে কয়েক মাস কিংবা বছর ধরে আপনাকে ভিজিটর আনার চেষ্টা করে যেতে হবে। ভিজিটর কি পছন্দ করেন সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
. আত্মবিশ্বাস এবং সংকল্প
আপনি যখন দীর্ঘকালীন কোন কাজে হাত দেন, তাতক্ষনিকভাবে ফল যাচাই করার ব্যবস্থা থাকে না তখন আপনার ভরসা সংকল্প। আপনি জানেন দুবছর পর সাফল্য পাবেন এবং সেকথা মাথায় রেখে দুবছর ধরে ক্রমাগত চেষ্টা করে যেতে হয়। আত্ববিশ্বাস এবং সংকল্প ছাড়া এই ব্যবসায় ভাল করার সুযোগ নেই।
আপনি যখন দীর্ঘকালীন কোন কাজে হাত দেন, তাতক্ষনিকভাবে ফল যাচাই করার ব্যবস্থা থাকে না তখন আপনার ভরসা সংকল্প। আপনি জানেন দুবছর পর সাফল্য পাবেন এবং সেকথা মাথায় রেখে দুবছর ধরে ক্রমাগত চেষ্টা করে যেতে হয়। আত্ববিশ্বাস এবং সংকল্প ছাড়া এই ব্যবসায় ভাল করার সুযোগ নেই।
. নিয়ম মেনে চলা
এফিলিয়েট মার্কেটিং এ নিয়ম বিষয়টি গুরুত্বপুর্ন। আপনি একদিন কাজ করে আরেকদিন সেদিকে দৃষ্টি দেবেন না এভাবে সাফল্য আশা করতে পারেন না। আপনার সাইটে প্রতিদিন নতুন কিছু যোগ করতে হবে, পরিবর্তন আনতে হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এ নিয়ম বিষয়টি গুরুত্বপুর্ন। আপনি একদিন কাজ করে আরেকদিন সেদিকে দৃষ্টি দেবেন না এভাবে সাফল্য আশা করতে পারেন না। আপনার সাইটে প্রতিদিন নতুন কিছু যোগ করতে হবে, পরিবর্তন আনতে হবে।
. আশাবাদ
আপনি আপনার কাজে স্বাধীন। কেউ আপনার কাজ পর্যবেক্ষন করছে না, সমস্যা ধরিয়ে দিচ্ছে না। আপনার নিজেকেই আশাবাদি হয়ে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। কত আয় হবে সেটা আপনি জানেন না, কিন্তু ৬ মাসে ভিজিটরের সংখ্যা, তাদের আচরন এবং ৬ মাসে পরিবর্তন লক্ষ করতে পারেন। কখনো কখনো মনে হতে পারে প্রথম ৩ মাসের তুলনায় পরের ৩ মাসে ভিজিটর কমে গেছে। বাস্তবে এটা স্বাভাবিক ঘটনা। এখানে আশাবাদই আপনার হাতিয়ার। সাইটের সমস্যা থাকলে সেগুলি ঠিক করুন, আরো উন্নত করার চেষ্টা করুন, কোন বিষয়গুলির দিকে ভিজিটরদের আগ্রহ বেশি লক্ষ করুন।
আপনি আপনার কাজে স্বাধীন। কেউ আপনার কাজ পর্যবেক্ষন করছে না, সমস্যা ধরিয়ে দিচ্ছে না। আপনার নিজেকেই আশাবাদি হয়ে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। কত আয় হবে সেটা আপনি জানেন না, কিন্তু ৬ মাসে ভিজিটরের সংখ্যা, তাদের আচরন এবং ৬ মাসে পরিবর্তন লক্ষ করতে পারেন। কখনো কখনো মনে হতে পারে প্রথম ৩ মাসের তুলনায় পরের ৩ মাসে ভিজিটর কমে গেছে। বাস্তবে এটা স্বাভাবিক ঘটনা। এখানে আশাবাদই আপনার হাতিয়ার। সাইটের সমস্যা থাকলে সেগুলি ঠিক করুন, আরো উন্নত করার চেষ্টা করুন, কোন বিষয়গুলির দিকে ভিজিটরদের আগ্রহ বেশি লক্ষ করুন।
এফিলিয়েট
মার্কেটিং হচ্ছে নিজের ভাগ্য নিজের হাতে গড়ার ব্যবস্থা। ভুল করলে নিজে
ক্ষতিগ্রস্থ হবেন, চেষ্টা করে লেগে থাকলে ক্রমাগত ভাল করবেন।
সাফল্যের হার কতটুকু ?
আপনি
যে বিষয়ে আগ্রহি সেই বিষয়ে সার্চ করে কি পরিমান ওয়েবসাইট রয়েছে দেখুন।
খুবই সম্ভাবনা হাজার হাজার সাইট পাবেন। তারা সফল হচ্ছেন বলেই এটা সম্ভব
হচ্ছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment