কুড়িগ্রামের দর্শনীয় স্থান
চিলমারীর বন্দর:
সাতভিটায় পাখির ভিটারাজারহাট, কুড়িগ্রাম
পাখিদের কষ্ট করে ছানা বড় করতে দেখে আমির উদ্দিনের খুব মায়া হতো। তার বাড়িটিই এখন পাখিদের অভয়ারণ্য। কুড়িগ্রাম জেলা শহর থেকে ৪ কি.মি. দূরে কুড়িগ্রাম-উলিপুর সড়কের পাশে আনন্দবাজার। সেখান থেকে ৩ কি.মি. উত্তরে রাজারহাট উপজেলার সাতভিটা গ্রাম।
উলিপুরের মুন্সিবাড়ি
বাড়ির মোট আয়তন ৩৯ একর। ভবনের ভেতরে ও বাইরে হরেক কারুকাজ। স্থাপত্যশৈলীও মনোহর। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী বাড়িটির বেশ ক্ষতি করেছে। তবে এখনো যা টিকে আছে, তা পর্যটকদের মুগ্ধ করে। মোগল স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে ব্রিটিশ রীতির মিশেলে বাড়িটি নির্মিত। ঢাকার টেকনিক্যাল মোড় থেকে উলিপুর উপজেলা সদরে যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। এরপর রিকশায় মুন্সিবাড়ি যেতে ভাড়া লাগে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা
চান্দামারী মসজিদ
রাজারহাট উপজেলার চাকিরপশার ইউনিয়নে চান্দামারী মসজিদ। দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট এবং প্রস্থ ২০ ফুট। এর নির্মাণকাজে ভিসকাস নামে এক ধরনের আঠালো পদার্থ ব্যবহৃত রয়েছে। পাঁচ ফুট উঁচু তিনটি বড় দরজা রয়েছে মসজিদে। ওপরে আছে তিনটি বড় গম্বুজ। চারদিকে আছে আরো ছয়টি ছোট গম্বুজ। মিনারের আছে চারটি। কুড়িগ্রাম শহর থেকে রিকশায় চান্দামারী যেতে জনপ্রতি ভাড়া লাগে ৫০ টাকা।
বঙ্গসোনাহাট ব্রিজ
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ব্রিজটি ১৯০০ সালে নির্মিত। আসাম-বেঙ্গল আর্মি অ্যাকসেস রোডের অংশ হিসেবে ব্রিটিশ সরকার এটি নির্মাণ করে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈন্য চলাচল ও রসদ সরবরাহের কাজে ব্যবহৃত হতো ব্রিজটি। মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর ১৯৮৬ সালে পুনরায় চলাচলের উপযোগী হয়। ঢাকার টেকনিক্যাল মোড় থেকে থেকে ভূরুঙ্গামারীর বাস পাওয়া যায়। ভাড়া ৫০০ টাকা। এরপর অটোরিকশা বা ভটভটিযোগে ব্রিজে যেতে জনপ্রতি ভাড়া লাগে ১০ টাকা।
বিখ্যাত খাবারের নাম : ক্ষীর লাল মোহন
নদী সমূহ ব্রক্ষ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকুমর,ফলকুমর, নীলকমল, গঙ্গাধর, শিয়ালদহ, কালজানী,বোয়ালমারি, ধরনী, হলহলিয়া, সোনাভরি, জিঞ্জিরাম,জালছিড়া
ঢাকার আসাদগেট বা টেকনিক্যাল মোড় থেকে হানিফ, জবা, নাবিলসহ আরো কিছু পরিবহনের বাসে কুড়িগ্রাম যাওয়া যায়
চিলমারীর বন্দর:
সাতভিটায় পাখির ভিটারাজারহাট, কুড়িগ্রাম
পাখিদের কষ্ট করে ছানা বড় করতে দেখে আমির উদ্দিনের খুব মায়া হতো। তার বাড়িটিই এখন পাখিদের অভয়ারণ্য। কুড়িগ্রাম জেলা শহর থেকে ৪ কি.মি. দূরে কুড়িগ্রাম-উলিপুর সড়কের পাশে আনন্দবাজার। সেখান থেকে ৩ কি.মি. উত্তরে রাজারহাট উপজেলার সাতভিটা গ্রাম।
উলিপুরের মুন্সিবাড়ি
বাড়ির মোট আয়তন ৩৯ একর। ভবনের ভেতরে ও বাইরে হরেক কারুকাজ। স্থাপত্যশৈলীও মনোহর। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী বাড়িটির বেশ ক্ষতি করেছে। তবে এখনো যা টিকে আছে, তা পর্যটকদের মুগ্ধ করে। মোগল স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে ব্রিটিশ রীতির মিশেলে বাড়িটি নির্মিত। ঢাকার টেকনিক্যাল মোড় থেকে উলিপুর উপজেলা সদরে যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। এরপর রিকশায় মুন্সিবাড়ি যেতে ভাড়া লাগে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা
চান্দামারী মসজিদ
রাজারহাট উপজেলার চাকিরপশার ইউনিয়নে চান্দামারী মসজিদ। দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট এবং প্রস্থ ২০ ফুট। এর নির্মাণকাজে ভিসকাস নামে এক ধরনের আঠালো পদার্থ ব্যবহৃত রয়েছে। পাঁচ ফুট উঁচু তিনটি বড় দরজা রয়েছে মসজিদে। ওপরে আছে তিনটি বড় গম্বুজ। চারদিকে আছে আরো ছয়টি ছোট গম্বুজ। মিনারের আছে চারটি। কুড়িগ্রাম শহর থেকে রিকশায় চান্দামারী যেতে জনপ্রতি ভাড়া লাগে ৫০ টাকা।
বঙ্গসোনাহাট ব্রিজ
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ব্রিজটি ১৯০০ সালে নির্মিত। আসাম-বেঙ্গল আর্মি অ্যাকসেস রোডের অংশ হিসেবে ব্রিটিশ সরকার এটি নির্মাণ করে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈন্য চলাচল ও রসদ সরবরাহের কাজে ব্যবহৃত হতো ব্রিজটি। মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর ১৯৮৬ সালে পুনরায় চলাচলের উপযোগী হয়। ঢাকার টেকনিক্যাল মোড় থেকে থেকে ভূরুঙ্গামারীর বাস পাওয়া যায়। ভাড়া ৫০০ টাকা। এরপর অটোরিকশা বা ভটভটিযোগে ব্রিজে যেতে জনপ্রতি ভাড়া লাগে ১০ টাকা।
বিখ্যাত খাবারের নাম : ক্ষীর লাল মোহন
নদী সমূহ ব্রক্ষ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকুমর,ফলকুমর, নীলকমল, গঙ্গাধর, শিয়ালদহ, কালজানী,বোয়ালমারি, ধরনী, হলহলিয়া, সোনাভরি, জিঞ্জিরাম,জালছিড়া
ঢাকার আসাদগেট বা টেকনিক্যাল মোড় থেকে হানিফ, জবা, নাবিলসহ আরো কিছু পরিবহনের বাসে কুড়িগ্রাম যাওয়া যায়
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment