মাগুরার দর্শনীয় স্থান- MAGURA, BANGLADESH TOUR

মাগুরার দর্শনীয় স্থান
রাজা সীতারাম রায়-এর রাজবাড়ী (মোহম্মদপুর),কবি কাজী কাদের নওয়াজ-এর বাড়ী (শ্রীপুর), বিড়াট রাজার বাড়ী (শ্রীপুর), পীর তোয়াজউদ্দিন (র) এর মাজার ও দরবার শরীফ (শ্রীপুর)দের চাঁদের হাট,আঠার খাদার সিদ্ধেশ্বরীর মঠ, গরিব শাহের মাজার,হাজী আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব কেবলা রহঃ) এর দরগাহ ও মাজার শরীফ(মাগুরা ভায়না মোড়)।
সীতারাম রায়ের রাজবাড়িমহম্মদপুর
ষোড়শ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত রাজা সীতারাম এখানে ভূষণা রাজ্যের রাজধানী স্থাপন করেন। কিছু নিদর্শন এখনো বর্তমান; যেমন_ কাছারিবাড়ি, দোল মন্দির,ঘোড়াশাল, রামসাগর দিঘি, দুধসাগর দিঘি ইত্যাদি। জেলা সদর থেকে মহম্মদপুর সদর ২৫ কিলোমিটার,লোকাল বাসে ভাড়া ৩০ টাকা।
কবি ফররুখ আহমেদের বাড়িমাঝাইল
শ্রীপুর উপজেলার মাঝাইল গ্রামে কবি ফররুখ আহমেদের বাড়ি। কবির বিখ্যাত ‘পাঞ্জেরী’ কবিতার কয়েকটি চরণ উৎকীর্ণ আছে বাড়ির সামনের একটি স্মৃতিফলকে। আছে কবির জীর্ণ কুটির। ঢাকার গাবতলী থেকে খুলনাগামী সোহাগ, ঈগল বা হানিফ পরিবহনের বাসে চড়ে শ্রীপুরের ওয়াপদা বাসস্ট্যান্ডে নামতে হবে। ভাড়া চেয়ার কোচ ৪০০ টাকা। সেখান থেকে ভ্যানযোগে পাঁচ টাকা ভাড়ায় কবির বাড়ি যাওয়া যায়।
রাধাগোবিন্দ জিউ মন্দিরকেচুয়াডুবি
মাগুরা সদর উপজেলার মঘি ইউনিয়নের কেচুয়াডুবি গ্রামে অবস্থিত মন্দিরটি ৮০০ বছরের পুরনো। কাছেই আছে ফটকি নদী। এখন পুরনোটির পাশে বৃন্দাবনের কোনো একটি রাধাগোবিন্দ মন্দিরের আদলে তৈরি হচ্ছে বড় আরেকটি মন্দির। প্রতিবছর ফাল্গুনী পূর্ণিমা তিথিতে বারুণী পূজা ও গঙ্গাস্নান হয়। ঢাকার গাবতলী থেকে আড়পাড়া হয়ে খুলনাগামী ঈগল,হানিফ, সোহাগসহ বেশ কিছু পরিবহনের বাসে আড়পাড়া বাজারে নামা যায়।
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান
নদের চাঁদের ঘাট, সীতারাম রায়ের রাজবাড়ি, দেবল রাজার গড়, সিদ্ধেশ্বরী মঠ ইত্যাদি
বিখ্যাত খাবারের নামমাগুরায় বিখ্যাত খামারপাড়ার দই।
নদী সমূহ গড়াই/মধুমতি, কুমার, চিত্রা, নবগঙ্গা,ফটকী ও মুচিখালী জেলার প্রধান নদ নদী।

0 মন্তব্য(গুলি):