পিরোজপৃর দর্র্শনীয় স্থান
রায়েরকাঠী জমিদার বাড়িঃ ৮০ একর জমির ওপর বাড়িটি। সতেরো শতকে নির্মিত। মহারাজ কিংকর রায় ছিলেন বারো ভূঁইয়াদের একজন। তাঁরই বংশধর রাজা রুদ্র নারায়ণ রায় স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে ১৬৫৮ সালে বাড়িটি তৈরি করেন। জেলা সদরের পুলিশ লাইনস সড়কে বাড়িটি অবস্থিত। বাড়িসংলগ্ন শিবমন্দিরে ৪০ মণ ওজনের একটি শিবলিঙ্গ আছে। সদর বাসস্ট্যান্ড থেকে জমিদারবাড়ি দুই কিলোমিটার। রিকশায় ভাড়া লাগে ১৫ টাকা।
বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তভ: পিরোজপুর শহরের পশ্চিম পাশ্বে বলেশ্বর নদীর তীরে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পিরোজপুরের আদূরে চালিতাখালী গ্রাম
নাগরপুর জমিদারবাড়ি :
পেয়ারা বাজার: দক্ষিণাঞ্চলের আপেল হিসেবে পেয়ারা বেশ পরিচিত। কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী দেশের ৮০ ভাগ পেয়ারা এ অঞ্চলে উৎপন্ন হয়।
নদী সমূহ
কীভাবে যাবেন ঃ পিরোজপৃর যেতে হলে ঢাকা থেকে পিরোজপুরের যে কোনও বাসে চড়ে অথবা নদী পথে পিরোজপৃর যেতে পারেন।
রায়েরকাঠী জমিদার বাড়িঃ ৮০ একর জমির ওপর বাড়িটি। সতেরো শতকে নির্মিত। মহারাজ কিংকর রায় ছিলেন বারো ভূঁইয়াদের একজন। তাঁরই বংশধর রাজা রুদ্র নারায়ণ রায় স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে ১৬৫৮ সালে বাড়িটি তৈরি করেন। জেলা সদরের পুলিশ লাইনস সড়কে বাড়িটি অবস্থিত। বাড়িসংলগ্ন শিবমন্দিরে ৪০ মণ ওজনের একটি শিবলিঙ্গ আছে। সদর বাসস্ট্যান্ড থেকে জমিদারবাড়ি দুই কিলোমিটার। রিকশায় ভাড়া লাগে ১৫ টাকা।
বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তভ: পিরোজপুর শহরের পশ্চিম পাশ্বে বলেশ্বর নদীর তীরে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পিরোজপুরের আদূরে চালিতাখালী গ্রাম
নাগরপুর জমিদারবাড়ি :
পেয়ারা বাজার: দক্ষিণাঞ্চলের আপেল হিসেবে পেয়ারা বেশ পরিচিত। কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী দেশের ৮০ ভাগ পেয়ারা এ অঞ্চলে উৎপন্ন হয়।
নদী সমূহ
কীভাবে যাবেন ঃ পিরোজপৃর যেতে হলে ঢাকা থেকে পিরোজপুরের যে কোনও বাসে চড়ে অথবা নদী পথে পিরোজপৃর যেতে পারেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment