পটুয়াখালীর দর্র্শনীয় স্থান
শুধুমাত্র নদী কিংবা সবুজ প্রকৃতি দিয়েই নয়,পটুয়াখালী যথেষ্ট সমৃদ্ধ প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শনেও। এ জেলায় রয়েছে নূরানপুর রাজবাড়ি, রতনদীর গুরিন্দা মসজিদ, সুতাবাড়িয়া দয়াময়ী মন্দির, শ্রীরামপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, শাহী মসজিদ, মদনপুরা সিকদারবাড়ি, অন্ধকূপ, ডোল সমুদ্রের দীঘি,সিকদারিয়া জামে মসজিদ, কবিরাজবাড়ি দীঘি,কুয়াকাটা বৌদ্ধবিহার, কমলরানীর দীঘি, সুলতান ফকিরের মাজার ইত্যাদি। পটুয়াখালীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। কুয়াকাটা কারও কাছে সাগরকন্যা। কুয়াকাটায় রয়েছে ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। সোনারচর সৈকত ,জেলা পরিষদের ডাকবাংলোর পূর্বদিকে উঁচু টিলার ওপর রয়েছে একটি বৌদ্ধমন্দির। মন্দিরের অভ্যন্তরে রয়েছে অষ্ট ধাতুর নির্মিত সাঁইত্রিশ মণ ওজনের ধ্যানমগ্ন বৌদ্ধমূর্তি। কুয়াকাটার ২ কিলোমিটার পশ্চিমে শুঁটকিপট্টি। কুয়াকাটায় রয়েছে রাখাইনদের মার্কেট।
নদী সমূহ
কীভাবে যাবেন ঃ পটুয়াখালী যেতে হলে ঢাকা থেকে বরিশালের যে কোনও বাসে চড়ে বরিশাল হয়ে পটুয়াখালী যেতে পারেন।
শুধুমাত্র নদী কিংবা সবুজ প্রকৃতি দিয়েই নয়,পটুয়াখালী যথেষ্ট সমৃদ্ধ প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শনেও। এ জেলায় রয়েছে নূরানপুর রাজবাড়ি, রতনদীর গুরিন্দা মসজিদ, সুতাবাড়িয়া দয়াময়ী মন্দির, শ্রীরামপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, শাহী মসজিদ, মদনপুরা সিকদারবাড়ি, অন্ধকূপ, ডোল সমুদ্রের দীঘি,সিকদারিয়া জামে মসজিদ, কবিরাজবাড়ি দীঘি,কুয়াকাটা বৌদ্ধবিহার, কমলরানীর দীঘি, সুলতান ফকিরের মাজার ইত্যাদি। পটুয়াখালীর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। কুয়াকাটা কারও কাছে সাগরকন্যা। কুয়াকাটায় রয়েছে ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। সোনারচর সৈকত ,জেলা পরিষদের ডাকবাংলোর পূর্বদিকে উঁচু টিলার ওপর রয়েছে একটি বৌদ্ধমন্দির। মন্দিরের অভ্যন্তরে রয়েছে অষ্ট ধাতুর নির্মিত সাঁইত্রিশ মণ ওজনের ধ্যানমগ্ন বৌদ্ধমূর্তি। কুয়াকাটার ২ কিলোমিটার পশ্চিমে শুঁটকিপট্টি। কুয়াকাটায় রয়েছে রাখাইনদের মার্কেট।
নদী সমূহ
কীভাবে যাবেন ঃ পটুয়াখালী যেতে হলে ঢাকা থেকে বরিশালের যে কোনও বাসে চড়ে বরিশাল হয়ে পটুয়াখালী যেতে পারেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment