মৌলভীবাজারের দর্শনীয় স্থান
নদী সমূহ
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সিলেট যেতেই পড়ে মৌলভীবাজার। সেখানে নেমে আপনি মাধবকুণ্ডে বেড়াতে পারেন।
যেখানে থাকবেন
মাধবকুণ্ডে থাকার কোন ভালো ব্যবস্থা নেই। আপনি শ্রীমঙ্গল টি-রিসোর্টে থাকতে পারেন।
বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন জেলা
মৌলভীবাজার। এ জেলার বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে প্রতিদিন
বিভিন্ন পর্যটন স্পটে বিপুলসংখ্যক দেশী-বিদেশী পর্যটকের আগমন ঘটে। দুটি
পাতা একটি কুঁড়ির সবুজে ভরা মায়াবী স্বপ্নপুরী মৌলভীবাজার জেলার দর্শনীয়
স্থানগুলো বছরের প্রতিদিন পর্যটকের পদভারে থাকে মুখরিত।
এ জেলার সবুজ চা বাগানঘেরা উঁচু-নিচু
টিলার সৌন্দর্য না গেলে বোঝা যাবে না। এ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি সম্পূর্ণ আলাদা
বৈশিষ্ট্যের। ছোট-বড় টিলার ফাঁকে ফাঁকে এখানে রয়েছে পাহাড়ি ছড়া। পাহাড়ি
ভূমির ঘন সবুজ অরণ্যের বুক চিরে বয়ে যাওয়া এসব ছড়ার সৌন্দর্যই আলাদা।
মাইলের পর মাইলজুড়ে বিস্তৃত বনাঞ্চলে নানা পশুপাখির বাস। এত পাহাড়,বনবনানী,
পাখপাখালির কলকাকলি, ঝরনা, হ্রদ,জলপ্রপাত, চা বাগান মৌলভীবাজার জেলাকে
করেছে আকর্ষণীয়। রাবার, লেবু, আনারসের আর চা বাগানের সমারোহ ভুলিয়ে দেবে
ক্লান্তি।
মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় পার্ক এখন
পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। কমলগঞ্জের মাধবপুর লেক, হামহাম জলপ্রপাত, বড়লেখার
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত প্রকৃতির আরেক বিস্ময়। শ্রীমঙ্গলের সুবিশাল
হাইল-হাওরের নীল জলরাশি, পদ্ম আর বিভিন্ন প্রজাতির মাছের খেলা দেখার মতো।
বাইক্কা বিল মত্স্য অভয়াশ্রম ও পাখির
অভয়ারণ্যের টানে ছুটে আসছেন পাখিপ্রেমীরা। এছাড়া দেশে মৌলভীবাজার জেলার চা
বাগানের জুড়ি মেলা ভার।
মৌলভীবাজারের বর্শিজোড়া ইকোপার্ক,
হাকালুকি হাওর, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ,পাঁচগাঁওয়ের
দুর্গামণ্ডপ, মনুু ব্যারাজ, কাউয়াদিঘির হাওর, দেশের একমাত্র চা জাদুঘর, টি
রিসোর্ট, চাকন্যা ভাস্কর্য, নির্মাই শিববাড়ি, দেশের একমাত্র চা গবেষণা
ইনস্টিটিউট, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন, খাসিয়া পুনজি, ডিনস্টন সিমেট্রি,
বার্নিসটিলা, গলফ ফিল্ড,পাখিবাড়ি, বধ্যভূমি ৭১, লালমাটি পাহাড়, পর্যটকদের
কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
এ জেলায় রয়েছে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর বাস।
খাসিয়া,মণিপুরি, সাঁওতাল, টিপরা ও গারো সম্প্রদায়ের স্বতন্ত্র জীবনাচার
এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবন ও সংস্কৃতি দেখলে খানিক সময়ের জন্য হলেও পাহাড়ি
হয়ে প্রকৃতির কোলে মিশে যেতে মন চাইবে। এদের জীবন ও সংস্কৃতি দেখতে
পর্যটকদের বারবার মৌলভীবাজার ভ্রমণে উত্সাহিত করে।
প্রতি বছর চা বাগানগুলোয় ‘ফাগুয়া
উত্সব’,টিপরাদের ‘বৈসু উত্সব’ মণিপুরিদের ‘রাস উত্সব’ও গারোদের ‘ওয়ানগালা
উত্সব’ উদযাপিত হয় জাঁকজমকভাবে। তাদের এ আনন্দ-উত্সবে মিশে যেতে পারেন
আপনিও।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বাস ও রেলপথে
শ্রীমঙ্গলে আসতে পারেন। ট্রেনে এলে শ্রীমঙ্গল নেমে বাসে মৌলভীবাজার যেতে
হবে। শ্রীমঙ্গল বা মৌলভীবাজার থেকে অটোরিকশা, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসে সব
পর্যটক স্পটে যাওয়া যায়। প্রতিদিন ঢাকা থেকে তিনটি ও চট্টগ্রাম থেকে দুটি
আন্তঃনগর ট্রেনে করে শ্রীমঙ্গলে আসা যাবে।
- See more at: http://www.bonikbarta.com/rong-dong/2013/06/22/5572#sthash.GlIyrEFD.dpuf
বাংলাদেশের
অন্যতম পর্যটন জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলার বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশের
কারণে প্রতিদিন বিভিন্ন পর্যটন স্পটে বিপুলসংখ্যক দেশী-বিদেশী পর্যটকের
আগমন ঘটে। দুটি পাতা একটি কুঁড়ির সবুজে ভরা মায়াবী স্বপ্নপুরী মৌলভীবাজার
জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো বছরের প্রতিদিন পর্যটকের পদভারে থাকে মুখরিত।
এ জেলার সবুজ চা বাগানঘেরা উঁচু-নিচু টিলার সৌন্দর্য না গেলে বোঝা যাবে না। এ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি সম্পূর্ণ আলাদা বৈশিষ্ট্যের। ছোট-বড় টিলার ফাঁকে ফাঁকে এখানে রয়েছে পাহাড়ি ছড়া। পাহাড়ি ভূমির ঘন সবুজ অরণ্যের বুক চিরে বয়ে যাওয়া এসব ছড়ার সৌন্দর্যই আলাদা। মাইলের পর মাইলজুড়ে বিস্তৃত বনাঞ্চলে নানা পশুপাখির বাস। এত পাহাড়,বনবনানী, পাখপাখালির কলকাকলি, ঝরনা,হ্রদ, জলপ্রপাত, চা বাগান মৌলভীবাজার জেলাকে করেছে আকর্ষণীয়। রাবার, লেবু,আনারসের আর চা বাগানের সমারোহ ভুলিয়ে দেবে ক্লান্তি।
মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় পার্ক এখন পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। কমলগঞ্জের মাধবপুর লেক, হামহাম জলপ্রপাত,বড়লেখার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত প্রকৃতির আরেক বিস্ময়। শ্রীমঙ্গলের সুবিশাল হাইল-হাওরের নীল জলরাশি, পদ্ম আর বিভিন্ন প্রজাতির মাছের খেলা দেখার মতো।
বাইক্কা বিল মত্স্য অভয়াশ্রম ও পাখির অভয়ারণ্যের টানে ছুটে আসছেন পাখিপ্রেমীরা। এছাড়া দেশে মৌলভীবাজার জেলার চা বাগানের জুড়ি মেলা ভার।
মৌলভীবাজারের বর্শিজোড়া ইকোপার্ক,হাকালুকি হাওর, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, পাঁচগাঁওয়ের দুর্গামণ্ডপ, মনুু ব্যারাজ, কাউয়াদিঘির হাওর, দেশের একমাত্র চা জাদুঘর, টি রিসোর্ট, চাকন্যা ভাস্কর্য, নির্মাই শিববাড়ি, দেশের একমাত্র চা গবেষণা ইনস্টিটিউট, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন,খাসিয়া পুনজি, ডিনস্টন সিমেট্রি, বার্নিসটিলা,গলফ ফিল্ড, পাখিবাড়ি, বধ্যভূমি ৭১, লালমাটি পাহাড়, পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
এ জেলায় রয়েছে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর বাস। খাসিয়া, মণিপুরি, সাঁওতাল, টিপরা ও গারো সম্প্রদায়ের স্বতন্ত্র জীবনাচার এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবন ও সংস্কৃতি দেখলে খানিক সময়ের জন্য হলেও পাহাড়ি হয়ে প্রকৃতির কোলে মিশে যেতে মন চাইবে। এদের জীবন ও সংস্কৃতি দেখতে পর্যটকদের বারবার মৌলভীবাজার ভ্রমণে উত্সাহিত করে।
প্রতি বছর চা বাগানগুলোয় ‘ফাগুয়া উত্সব’,টিপরাদের ‘বৈসু উত্সব’ মণিপুরিদের ‘রাস উত্সব’ ও গারোদের ‘ওয়ানগালা উত্সব’উদযাপিত হয় জাঁকজমকভাবে। তাদের এ আনন্দ-উত্সবে মিশে যেতে পারেন আপনিও।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বাস ও রেলপথে শ্রীমঙ্গলে আসতে পারেন। ট্রেনে এলে শ্রীমঙ্গল নেমে বাসে মৌলভীবাজার যেতে হবে। শ্রীমঙ্গল বা মৌলভীবাজার থেকে অটোরিকশা, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসে সব পর্যটক স্পটে যাওয়া যায়। প্রতিদিন ঢাকা থেকে তিনটি ও চট্টগ্রাম থেকে দুটি আন্তঃনগর ট্রেনে করে শ্রীমঙ্গলে আসা যাবে।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
পাথরিয়া পাহাড়ের প্রায় ২৭২ ফুট উপর হতে অবিরাম গতিতে জলরাশির নিচে পতিত হওয়ার ফলে সৃষ্টি হয়েছে মাধবকুণ্ড।
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক, পরিকুন্ড জলপ্রপাত,হামহাম ঝর্না,হাকালুকি হাওড়,
বিখ্যাত খাবারের নাম চ্যাপ্টা রসগোল্লা মৌলভীবাজারএ জেলার সবুজ চা বাগানঘেরা উঁচু-নিচু টিলার সৌন্দর্য না গেলে বোঝা যাবে না। এ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি সম্পূর্ণ আলাদা বৈশিষ্ট্যের। ছোট-বড় টিলার ফাঁকে ফাঁকে এখানে রয়েছে পাহাড়ি ছড়া। পাহাড়ি ভূমির ঘন সবুজ অরণ্যের বুক চিরে বয়ে যাওয়া এসব ছড়ার সৌন্দর্যই আলাদা। মাইলের পর মাইলজুড়ে বিস্তৃত বনাঞ্চলে নানা পশুপাখির বাস। এত পাহাড়,বনবনানী, পাখপাখালির কলকাকলি, ঝরনা,হ্রদ, জলপ্রপাত, চা বাগান মৌলভীবাজার জেলাকে করেছে আকর্ষণীয়। রাবার, লেবু,আনারসের আর চা বাগানের সমারোহ ভুলিয়ে দেবে ক্লান্তি।
মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় পার্ক এখন পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। কমলগঞ্জের মাধবপুর লেক, হামহাম জলপ্রপাত,বড়লেখার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত প্রকৃতির আরেক বিস্ময়। শ্রীমঙ্গলের সুবিশাল হাইল-হাওরের নীল জলরাশি, পদ্ম আর বিভিন্ন প্রজাতির মাছের খেলা দেখার মতো।
বাইক্কা বিল মত্স্য অভয়াশ্রম ও পাখির অভয়ারণ্যের টানে ছুটে আসছেন পাখিপ্রেমীরা। এছাড়া দেশে মৌলভীবাজার জেলার চা বাগানের জুড়ি মেলা ভার।
মৌলভীবাজারের বর্শিজোড়া ইকোপার্ক,হাকালুকি হাওর, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, পাঁচগাঁওয়ের দুর্গামণ্ডপ, মনুু ব্যারাজ, কাউয়াদিঘির হাওর, দেশের একমাত্র চা জাদুঘর, টি রিসোর্ট, চাকন্যা ভাস্কর্য, নির্মাই শিববাড়ি, দেশের একমাত্র চা গবেষণা ইনস্টিটিউট, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন,খাসিয়া পুনজি, ডিনস্টন সিমেট্রি, বার্নিসটিলা,গলফ ফিল্ড, পাখিবাড়ি, বধ্যভূমি ৭১, লালমাটি পাহাড়, পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ।
এ জেলায় রয়েছে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর বাস। খাসিয়া, মণিপুরি, সাঁওতাল, টিপরা ও গারো সম্প্রদায়ের স্বতন্ত্র জীবনাচার এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবন ও সংস্কৃতি দেখলে খানিক সময়ের জন্য হলেও পাহাড়ি হয়ে প্রকৃতির কোলে মিশে যেতে মন চাইবে। এদের জীবন ও সংস্কৃতি দেখতে পর্যটকদের বারবার মৌলভীবাজার ভ্রমণে উত্সাহিত করে।
প্রতি বছর চা বাগানগুলোয় ‘ফাগুয়া উত্সব’,টিপরাদের ‘বৈসু উত্সব’ মণিপুরিদের ‘রাস উত্সব’ ও গারোদের ‘ওয়ানগালা উত্সব’উদযাপিত হয় জাঁকজমকভাবে। তাদের এ আনন্দ-উত্সবে মিশে যেতে পারেন আপনিও।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বাস ও রেলপথে শ্রীমঙ্গলে আসতে পারেন। ট্রেনে এলে শ্রীমঙ্গল নেমে বাসে মৌলভীবাজার যেতে হবে। শ্রীমঙ্গল বা মৌলভীবাজার থেকে অটোরিকশা, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসে সব পর্যটক স্পটে যাওয়া যায়। প্রতিদিন ঢাকা থেকে তিনটি ও চট্টগ্রাম থেকে দুটি আন্তঃনগর ট্রেনে করে শ্রীমঙ্গলে আসা যাবে।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
পাথরিয়া পাহাড়ের প্রায় ২৭২ ফুট উপর হতে অবিরাম গতিতে জলরাশির নিচে পতিত হওয়ার ফলে সৃষ্টি হয়েছে মাধবকুণ্ড।
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক, পরিকুন্ড জলপ্রপাত,হামহাম ঝর্না,হাকালুকি হাওড়,
নদী সমূহ
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সিলেট যেতেই পড়ে মৌলভীবাজার। সেখানে নেমে আপনি মাধবকুণ্ডে বেড়াতে পারেন।
যেখানে থাকবেন
মাধবকুণ্ডে থাকার কোন ভালো ব্যবস্থা নেই। আপনি শ্রীমঙ্গল টি-রিসোর্টে থাকতে পারেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment