স্মার্টফোনটি নিয়ে প্রায়শঃই বেকায়দার পড়তে হয়, কারণ চার্জ থাকে না। দিনে
একবার নিয়ম করে চার্জ করিয়ে নিতে হয়, নয়তো ব্যাগে, পকেটে নিয়ে ঘুরতে হয়
পাওয়ার ব্যাংক। এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে এবার আসছে এমন স্মার্ট ফোন যা
হবে সাত দিনে একবার চার্জ করে নিলেই যথেষ্ট।
ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরাই এই সমাধানের পথ নিয়ে এসেছেন। তারা এমন এক ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছেন যা স্মার্টফোনের স্ক্রিন গ্লাসের পরিবর্তে বসবে, যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হবে না। কেবল স্মার্টফোন কেন, ট্যাবলেট, স্মার্টওয়াচেও ব্যবহার হতে পারবে একই পদ্ধতি। মানে ওগুলো সবই সপ্তাহে একদিন চার্জ করে চালানো যাবে গোটা এক সপ্তাহ।
এই আবিষ্কারকে গুরুত্বের সঙ্গেই দেখা হচ্ছে কারণ এই ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসগুলোর ৯০ শতাংশ বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হয়ে যায় স্ক্রিনের প্রয়োজনে।
প্রযুক্তির কারখানাগুলো আগে থেকেই ব্যাটরির জীবনকাল বাড়ানোর জন্য করণীয় খুঁজছিলো। তবে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ব্যাটারির শক্তি বাড়িয়ে নয়, বরং ব্যাটারির শক্তি যে খেয়ে ফেলছে তাকেই পাল্টে ফেলুন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী ড. পিম্যান হোসেইনির কথাই ধরুন। তিনি বলছেন, স্মার্টওয়াচটিকে কিন্তু আপনাকে নিত্য চার্জ করিয়ে নিতে হয়। কিন্তু আপনার যদি স্মার্ট গ্লাস থাকে, তাহলে ঘড়িটি সপ্তাহে একদিন চার্জ করালেই হবে।
বিজ্ঞানীরা এক্ষেত্রে ডিসপ্লে তৈরির জন্য ইলেক্ট্রিকাল পালস ব্যবহার করেছেন যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তির প্রয়োজন হয় না কিন্তু সহজেই দেখা যায়, এমনকি সূর্যালোকেও সমস্যা হয় না। ড. হোসেইনির কোম্পানি বোডল টেকনোলজিস এক বছরের মধ্যেই এমন স্ক্রিনের প্রোটোটাইপ বাজারে নিয়ে আসতে পারবে বলেই ধারনা করা হচ্ছে।
গ্যাজেটগুলো যারা আনছে তারাও কিন্তু এই সমস্যার সমাধান আনতে অনেক দিন ধরেই লেগে আছে।
অ্যাপল’র কথাই ধরুন না। ওরাতো রীতিমতো গবেষণা আর অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের আইফোন, ল্যাপটপগুলো ফুয়েল সেল ব্যবহার করতে পারে।
ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরাই এই সমাধানের পথ নিয়ে এসেছেন। তারা এমন এক ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছেন যা স্মার্টফোনের স্ক্রিন গ্লাসের পরিবর্তে বসবে, যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হবে না। কেবল স্মার্টফোন কেন, ট্যাবলেট, স্মার্টওয়াচেও ব্যবহার হতে পারবে একই পদ্ধতি। মানে ওগুলো সবই সপ্তাহে একদিন চার্জ করে চালানো যাবে গোটা এক সপ্তাহ।
এই আবিষ্কারকে গুরুত্বের সঙ্গেই দেখা হচ্ছে কারণ এই ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসগুলোর ৯০ শতাংশ বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হয়ে যায় স্ক্রিনের প্রয়োজনে।
প্রযুক্তির কারখানাগুলো আগে থেকেই ব্যাটরির জীবনকাল বাড়ানোর জন্য করণীয় খুঁজছিলো। তবে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ব্যাটারির শক্তি বাড়িয়ে নয়, বরং ব্যাটারির শক্তি যে খেয়ে ফেলছে তাকেই পাল্টে ফেলুন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী ড. পিম্যান হোসেইনির কথাই ধরুন। তিনি বলছেন, স্মার্টওয়াচটিকে কিন্তু আপনাকে নিত্য চার্জ করিয়ে নিতে হয়। কিন্তু আপনার যদি স্মার্ট গ্লাস থাকে, তাহলে ঘড়িটি সপ্তাহে একদিন চার্জ করালেই হবে।
বিজ্ঞানীরা এক্ষেত্রে ডিসপ্লে তৈরির জন্য ইলেক্ট্রিকাল পালস ব্যবহার করেছেন যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তির প্রয়োজন হয় না কিন্তু সহজেই দেখা যায়, এমনকি সূর্যালোকেও সমস্যা হয় না। ড. হোসেইনির কোম্পানি বোডল টেকনোলজিস এক বছরের মধ্যেই এমন স্ক্রিনের প্রোটোটাইপ বাজারে নিয়ে আসতে পারবে বলেই ধারনা করা হচ্ছে।
গ্যাজেটগুলো যারা আনছে তারাও কিন্তু এই সমস্যার সমাধান আনতে অনেক দিন ধরেই লেগে আছে।
অ্যাপল’র কথাই ধরুন না। ওরাতো রীতিমতো গবেষণা আর অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের আইফোন, ল্যাপটপগুলো ফুয়েল সেল ব্যবহার করতে পারে।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment