সাম্প্রতিক সময়ে ক্রেডিট বা
ডেবিট কার্ডের তথ্য চুরি করে ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা চুরির ঘটনায় সারা
দেশেই তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কার্ডের তথ্যের নিরাপত্তার বিষয়টি তাই দিনে
দিনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। কার্ডের তথ্য যাতে চুরি না হয়, সে জন্য বেশ
কিছু সতর্কতার পরামর্শ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:
১. ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড এমন স্থানে রাখুন, যেন সহজে কারও তা চোখে না পড়ে। নারীরা যদি পার্স বা ভ্যানিটি ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখেন, তাহলে চেইন বন্ধ রাখুন।
২. জনবহুল এলাকায় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ছোট ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখুন। যার যত ক্রেডিট কার্ডই থাকুক, সর্বোচ্চ দুটির বেশি কার্ড নিয়ে ঘর থেকে বের হবেন না। যে কার্ডটি ব্যবহার করা প্রয়োজন, সেটি নিয়ে বের হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. মুঠোফোন বা ক্যামেরায় কেউ যাতে আপনার কার্ডের ছবি তুলতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে এর জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় যাতে কার্ড কোথাও দেখাতে না হয়, সেটি খেয়াল রাখতে হবে।
৪. মূল্য পরিশোধের পর কার্ড ফেরত নেওয়া হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত হতে হবে। কার্ডে বিল পরিশোধের পর যে রসিদটি পাবেন, সেটি সরাসরি ফেলে না দিয়ে কুচি কুচি করে কেটে ফেলুন অথবা পুড়িয়ে ফেলুন। অকেজো হয়ে যাওয়া বা নষ্ট কার্ড কখনো সরাসরি আবর্জনার পাত্রে ফেলে দেবেন না।
৫. কার্ডের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধে বিলের রসিদ ঠিকমতো পড়ে স্বাক্ষর করুন। ক্রেডিট কার্ডের বিলের কোনো ঘরই ফাঁকা রাখবেন না এবং কোনো অবস্থাতেই ফাঁকা রসিদে স্বাক্ষর করবেন না।
৬. ক্রেডিট কার্ডের নম্বর বা এ-সম্পর্কিত স্পর্শকাতর তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। ব্যাংকের অনুমোদিত বা নির্ধারিত ব্যক্তি ছাড়া কার্ডের তথ্য অন্য কেউ চাইলে জিজ্ঞেস করে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হোন। সাধারণত ক্রেডিট কার্ডের তথ্য আদান-প্রদানে ব্যাংকের নির্দিষ্ট ফোন নম্বর থাকে। এর বাইরে কোনো নম্বর থেকে ফোন করে কার্ডের তথ্য চাইলে তা নির্ধারিত ব্যাংকে নিশ্চিত হোন।
৭. অনলাইনে কেউ আপনার কার্ডের তথ্য চাইলে তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ই-মেইলে কার্ড-সংক্রান্ত তথ্যের অনুরোধ জানিয়ে কোনো মেইল পেলে তা এড়িয়ে চলুন। অনলাইনে কেনাকাটা করে মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। স্বীকৃত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে মূল্য পরিশোধে কার্ডের নম্বর দেবেন না। অনলাইন কেনাকাটার ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ইন্টারনেট ব্রাউজারের সহায়তা নিতে পারেন।
৮. কার্ড হারিয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। দ্রুত সময়ে কার্ডটি লক হলে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকাংশে কমানো সম্ভব হয়। ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র সব সময় সংরক্ষণ করুন অথবা মনে রাখুন, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়।
৯. প্রতি মাসে কার্ডের মাধ্যমে কত অর্থ খরচ হলো, সেটির হিসাব রাখুন। কোনো লেনদেন, যেটি আপনি করেননি এমন সংশয় থাকলে খোঁজ নিন। আপনার যেকোনো সংশয় বা প্রশ্নের উত্তর দিতে ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান আইনত বাধ্য।
১০. যে এটিএম ব্যবহার করে আপনি নিয়মিত টাকা তোলেন, চেষ্টা করুন সেসব স্থান থেকেই অর্থ তুলতে। ব্যাংকের ভেতরে বা কাছাকাছি জায়গায় স্থাপিত এটিএমের চাইতে অপরিচিত স্থানের এটিএম থেকে টাকা না তোলাই উত্তম।
১১. মূল্য পরিশোধের জন্য অন্য কোনো ব্যক্তির হাতে কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব খেয়াল করার চেষ্টা করুন। অন্যের হাতে কার্ড যত বেশি সময় থাকবে, সেখান থেকে তথ্য চুরি হয়ে অন্যের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা ততই বাড়বে।
১২. কার্ডের পিন এটিএমে প্রবেশ করানোর সময় আরেক হাত দিয়ে তা ঢেকে রাখুন, যাতে গোপন কোনো ক্যামেরা বা যন্ত্রে পিন নম্বরটি দেখা না যায়।
১. ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড এমন স্থানে রাখুন, যেন সহজে কারও তা চোখে না পড়ে। নারীরা যদি পার্স বা ভ্যানিটি ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখেন, তাহলে চেইন বন্ধ রাখুন।
২. জনবহুল এলাকায় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ছোট ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখুন। যার যত ক্রেডিট কার্ডই থাকুক, সর্বোচ্চ দুটির বেশি কার্ড নিয়ে ঘর থেকে বের হবেন না। যে কার্ডটি ব্যবহার করা প্রয়োজন, সেটি নিয়ে বের হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. মুঠোফোন বা ক্যামেরায় কেউ যাতে আপনার কার্ডের ছবি তুলতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে এর জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় যাতে কার্ড কোথাও দেখাতে না হয়, সেটি খেয়াল রাখতে হবে।
৪. মূল্য পরিশোধের পর কার্ড ফেরত নেওয়া হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত হতে হবে। কার্ডে বিল পরিশোধের পর যে রসিদটি পাবেন, সেটি সরাসরি ফেলে না দিয়ে কুচি কুচি করে কেটে ফেলুন অথবা পুড়িয়ে ফেলুন। অকেজো হয়ে যাওয়া বা নষ্ট কার্ড কখনো সরাসরি আবর্জনার পাত্রে ফেলে দেবেন না।
৫. কার্ডের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধে বিলের রসিদ ঠিকমতো পড়ে স্বাক্ষর করুন। ক্রেডিট কার্ডের বিলের কোনো ঘরই ফাঁকা রাখবেন না এবং কোনো অবস্থাতেই ফাঁকা রসিদে স্বাক্ষর করবেন না।
৬. ক্রেডিট কার্ডের নম্বর বা এ-সম্পর্কিত স্পর্শকাতর তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। ব্যাংকের অনুমোদিত বা নির্ধারিত ব্যক্তি ছাড়া কার্ডের তথ্য অন্য কেউ চাইলে জিজ্ঞেস করে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হোন। সাধারণত ক্রেডিট কার্ডের তথ্য আদান-প্রদানে ব্যাংকের নির্দিষ্ট ফোন নম্বর থাকে। এর বাইরে কোনো নম্বর থেকে ফোন করে কার্ডের তথ্য চাইলে তা নির্ধারিত ব্যাংকে নিশ্চিত হোন।
৭. অনলাইনে কেউ আপনার কার্ডের তথ্য চাইলে তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ই-মেইলে কার্ড-সংক্রান্ত তথ্যের অনুরোধ জানিয়ে কোনো মেইল পেলে তা এড়িয়ে চলুন। অনলাইনে কেনাকাটা করে মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। স্বীকৃত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে মূল্য পরিশোধে কার্ডের নম্বর দেবেন না। অনলাইন কেনাকাটার ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ইন্টারনেট ব্রাউজারের সহায়তা নিতে পারেন।
৮. কার্ড হারিয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। দ্রুত সময়ে কার্ডটি লক হলে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকাংশে কমানো সম্ভব হয়। ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র সব সময় সংরক্ষণ করুন অথবা মনে রাখুন, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়।
৯. প্রতি মাসে কার্ডের মাধ্যমে কত অর্থ খরচ হলো, সেটির হিসাব রাখুন। কোনো লেনদেন, যেটি আপনি করেননি এমন সংশয় থাকলে খোঁজ নিন। আপনার যেকোনো সংশয় বা প্রশ্নের উত্তর দিতে ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান আইনত বাধ্য।
১০. যে এটিএম ব্যবহার করে আপনি নিয়মিত টাকা তোলেন, চেষ্টা করুন সেসব স্থান থেকেই অর্থ তুলতে। ব্যাংকের ভেতরে বা কাছাকাছি জায়গায় স্থাপিত এটিএমের চাইতে অপরিচিত স্থানের এটিএম থেকে টাকা না তোলাই উত্তম।
১১. মূল্য পরিশোধের জন্য অন্য কোনো ব্যক্তির হাতে কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব খেয়াল করার চেষ্টা করুন। অন্যের হাতে কার্ড যত বেশি সময় থাকবে, সেখান থেকে তথ্য চুরি হয়ে অন্যের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা ততই বাড়বে।
১২. কার্ডের পিন এটিএমে প্রবেশ করানোর সময় আরেক হাত দিয়ে তা ঢেকে রাখুন, যাতে গোপন কোনো ক্যামেরা বা যন্ত্রে পিন নম্বরটি দেখা না যায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment