কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান
এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। রয়েছে প্রবাল পাথরের ও স্বচ্ছ জলধারার ছোট দ্বীপ সেন্টমার্টিন। পাহাড়ি ঝরনা থেকে শীতল পানি প্রবাহের স্থান হিমছড়ি, বাংলাদেশের শেষ ভূখণ্ড এবং শেষ জলসীমা টেকনাফ, হরেক রকম রঙবেরঙের পাথর বেষ্টিত ইনানী সৈকত, ৯ হেক্টর অরণ্যজুড়ে গঠিত দুলাহাজরা সাফারি পার্ক,বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী,বাতিঘর কুতুবদিয়া, এখানে রয়েছে অসংখ্য বৌদ্ধ মূর্তি সমৃদ্ধ দরিয়ানগর, রহস্যময় কানারাজার সুড়ঙ্গ,বৌদ্ধধর্মের স্মৃতি বহনকারী রামু জাদুঘর। দরিয়ারনগর পর্যটন কেন্দ্র, হিমছড়ী ঝর্ণা, ইনানী পাথুরে সৈকত ও মহেশখালী আদিনাথ মন্দির
ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক পথে কক্সবাজারে আসার পথে কক্সবাজার শহরের প্রায় ৪৬ কিলোমিটার আগে রয়েছে দেশের একমাত্র বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক। এই সাফারী পার্কে রয়েছে বাঘ, সিংহ, হাতিসহ বিভিন্ন প্রাণী। রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কক্সবাজার শহরে আসার পথে অথবা ফেরার পথে দেখে নেয়া যেতে পারে পার্কটি। এছাড়া রামুতে রয়েছে ঐতিহাসিক লামারপাড়া ক্যাং, রামকোট বৌদ্ধ ও হিন্দু মন্দির, রাবারবাগান, দেশের সর্ববৃহত্ বুদ্ধমূর্তির বিদর্শন বিমুক্তি ভাবনা কেন্দ্র এবং রামুর অদূরে নাইক্ষ্যংছড়ী লেক। সাফারী পার্কের অদূরে পার্বত্য লামায় রয়েছে মেরেঞ্জা পর্যটন কেন্দ্র। কক্সবাজারে আসা যাওয়ার পথে বান্দরবানের বিভিন্ন পর্যটন স্পটও দেখে নেয়া যেতে পারে।
বিখ্যাত খাবারের নামপৌশির ভর্তা আইটেম,নিরিবিলির খিচুড়ি
নদী সমূহ: নাফ ণদী
কীভাবে যাবেন : ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে খুব সহজেই বাসে করে কক্সবাজার যাওয়া যায়। রয়েছে এস আলম, সৌদিয়া, সোহাগ, গ্রিনল্যান্ড, টোকিও লাইন,শ্যামলী, গ্রিনলাইন ইত্যাদি।
কোথায় থাকবেন : কক্সবাজারে রয়েছে বিভিন্ন মানের,মানভেদে দামের, অনেকগুলো হোটেল ও মোটেল। কিছু হোটেল সৈকত-লাগোয়া। নির্ভরযোগ্য সরকারি ও বেসরকারি হোটেল হচ্ছেÑ হোটেল শৈবাল, মোটেল প্রবাল, মোটেল উপল, লাবনী, ড্রিমল্যান্ড ইত্যাদি।
এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। রয়েছে প্রবাল পাথরের ও স্বচ্ছ জলধারার ছোট দ্বীপ সেন্টমার্টিন। পাহাড়ি ঝরনা থেকে শীতল পানি প্রবাহের স্থান হিমছড়ি, বাংলাদেশের শেষ ভূখণ্ড এবং শেষ জলসীমা টেকনাফ, হরেক রকম রঙবেরঙের পাথর বেষ্টিত ইনানী সৈকত, ৯ হেক্টর অরণ্যজুড়ে গঠিত দুলাহাজরা সাফারি পার্ক,বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী,বাতিঘর কুতুবদিয়া, এখানে রয়েছে অসংখ্য বৌদ্ধ মূর্তি সমৃদ্ধ দরিয়ানগর, রহস্যময় কানারাজার সুড়ঙ্গ,বৌদ্ধধর্মের স্মৃতি বহনকারী রামু জাদুঘর। দরিয়ারনগর পর্যটন কেন্দ্র, হিমছড়ী ঝর্ণা, ইনানী পাথুরে সৈকত ও মহেশখালী আদিনাথ মন্দির
লোহাগাড়ার বন-পাহাড়
নতি অভয়ারণ্যঃ জীব বৈচিত্র্য সমৃদ্ধ
বনাঞ্চল নিয়ে গঠিত চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ঘেঁষে বিশাল এলাকা নিয়ে এ অবস্থান। এই
অভয়ারণ্যে প্রচুর হাতি,বন্য শুকর, বানর, হনুমান, মায়া হরিণ,
সাম্বার,বিভিন্ন দুর্লভ প্রজাতির পাখি রয়েছে। ১৯৮৬ সালে ৭টি সংরক্ষিত
বনভূমি নিয়ে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ইতিমধ্যে সরকারি-বেসরকারিভাবে নয়নাভিরাম
পাহাড়ের ঢালে স্থাপিত হয়েছে রেস্ট হাউজ ও ডাকবাংলো। পর্যটকদের কাছে বিশেষ
আকর্ষণ হতে পারে অভয়ারণ্য এলাকায় পুকুর, গর্জনের বন,গয়ালমারা প্রাকৃতিক
হরদ, বনপুকুর ফুটট্রেইল,জাংগালীয়া ফুটট্রেইল, পর্যটন টাওয়ার,
গোলঘর,স্টুডেন্ট ডরমেটরি, নেচার কনজারভেশন সেন্টার,গবেষণা কেন্দ্রসহ নানা
কিছু। অভয়ারণ্যের সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা জানান এটিকে আধুনিক পর্যটন
কেন্দ্র গড়ার জন্য ইকোট্যুরিজমের কিছু বিশেষ আকর্ষণ বিশেষ করে পর্যটন
অবকাঠামো তৈরি করা হলে এটি দেশের অন্যতম ইকোপার্কে পরিণত হবে। এতে
সরকারের কোটি কোটি টাকা আয় হবে।
পদুয়া ফরেস্ট রেঞ্জঃ উপজেলার পদুয়া ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসের চারদিক ঘিরে
রয়েছে সারি সারি বৃক্ষরাজি। বিশাল এই এলাকাটি সম্ভাবনাময় একটি পর্যটন
কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। লোহাগাড়া বন বিভাগের অধীনে ১১শ’ হেক্টর
জমির মধ্যে পদুয়া ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসের চারপাশে প্রায় ৩ হাজার একর জায়গাজুড়ে
অবস্থিত এই বনাঞ্চলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের বারআউলিয়া এলাকার সামান্য পূর্বদিকে উপজেলা
হাসপাতালের কাছেই এর অবস্থান। বনটির জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণসহ ইকোপার্ক
সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়া হলে এই এলাকাটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে আরো আরো
আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুলও জানালেন
সেই কথা। তিনি দুঃখ করে বললেন, পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আজ
পর্যন্ত সেখানে স্বয়ংসম্পূর্ণ কোন পর্যটন কেন্দ্র স্থাপিত হয়নি। উপজেলায়
চুনতিসহ এমন কিছু এলাকা আছে যেগুলোকে সহজেই পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তর করা
যেতে পারে। এতে পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে, সরকারেরও কোটি কোটি টাকা আয়
হবে।
ফাসিয়াখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
বাংলাদেশের যে কয়টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
আছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো ফাসিয়াখালী। পর্যটন শহর
কক্সবাজার থেকে প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার উত্তরে চকোরিয়া উপজেলায় এ
বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটির অবস্থান। আয়তনে খুব একটা বড় না হলেও এ অভয়ারণ্যের
সর্বত্র জীব বৈচিত্র্যে ভরপুর। কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের চকোরিয়া এলাকার
ফাসিয়াখালী রেঞ্জের অধীন এ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় চিরসবুজ এ বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ গর্জন। জঙ্গলের যে দিকেই চোখ যায় বিশাল বিশাল আকাশচুম্বী গর্জন গাছের দেখা মেলে। নানান গাছপালা আছে এ বনে। এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সেগুন, শাল, বট, আকাশমণি, হারগোজা,হরিতকি, চাঁপালিশ, বহেরা, বাঁশ প্রভৃতি।
এশিয়ান হাতিসহ নানান প্রাণীরা অবাধ বিচরণ করে ফাসিয়াখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। বাংলাদেশের অতি বিপন্ন একটি বন্যপ্রাণী উল্লুক এ বনে কদাচিত্ দেখা মেলে। এ ছাড়াও এ জঙ্গলে সাধারণত দেখা মেলে লাল মুখ বানর, মুখপোড়া হনুমান, সজারু, খেঁকশিয়াল,মায়াহরিণ, বন্যশুকর, শিয়াল ইত্যাদি।
বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কগ্রীষ্মমণ্ডলীয় চিরসবুজ এ বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ গর্জন। জঙ্গলের যে দিকেই চোখ যায় বিশাল বিশাল আকাশচুম্বী গর্জন গাছের দেখা মেলে। নানান গাছপালা আছে এ বনে। এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সেগুন, শাল, বট, আকাশমণি, হারগোজা,হরিতকি, চাঁপালিশ, বহেরা, বাঁশ প্রভৃতি।
এশিয়ান হাতিসহ নানান প্রাণীরা অবাধ বিচরণ করে ফাসিয়াখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। বাংলাদেশের অতি বিপন্ন একটি বন্যপ্রাণী উল্লুক এ বনে কদাচিত্ দেখা মেলে। এ ছাড়াও এ জঙ্গলে সাধারণত দেখা মেলে লাল মুখ বানর, মুখপোড়া হনুমান, সজারু, খেঁকশিয়াল,মায়াহরিণ, বন্যশুকর, শিয়াল ইত্যাদি।
ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক পথে কক্সবাজারে আসার পথে কক্সবাজার শহরের প্রায় ৪৬ কিলোমিটার আগে রয়েছে দেশের একমাত্র বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক। এই সাফারী পার্কে রয়েছে বাঘ, সিংহ, হাতিসহ বিভিন্ন প্রাণী। রয়েছে সুদৃশ্য লেক এবং পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কক্সবাজার শহরে আসার পথে অথবা ফেরার পথে দেখে নেয়া যেতে পারে পার্কটি। এছাড়া রামুতে রয়েছে ঐতিহাসিক লামারপাড়া ক্যাং, রামকোট বৌদ্ধ ও হিন্দু মন্দির, রাবারবাগান, দেশের সর্ববৃহত্ বুদ্ধমূর্তির বিদর্শন বিমুক্তি ভাবনা কেন্দ্র এবং রামুর অদূরে নাইক্ষ্যংছড়ী লেক। সাফারী পার্কের অদূরে পার্বত্য লামায় রয়েছে মেরেঞ্জা পর্যটন কেন্দ্র। কক্সবাজারে আসা যাওয়ার পথে বান্দরবানের বিভিন্ন পর্যটন স্পটও দেখে নেয়া যেতে পারে।
বিখ্যাত খাবারের নামপৌশির ভর্তা আইটেম,নিরিবিলির খিচুড়ি
নদী সমূহ: নাফ ণদী
কীভাবে যাবেন : ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে খুব সহজেই বাসে করে কক্সবাজার যাওয়া যায়। রয়েছে এস আলম, সৌদিয়া, সোহাগ, গ্রিনল্যান্ড, টোকিও লাইন,শ্যামলী, গ্রিনলাইন ইত্যাদি।
কোথায় থাকবেন : কক্সবাজারে রয়েছে বিভিন্ন মানের,মানভেদে দামের, অনেকগুলো হোটেল ও মোটেল। কিছু হোটেল সৈকত-লাগোয়া। নির্ভরযোগ্য সরকারি ও বেসরকারি হোটেল হচ্ছেÑ হোটেল শৈবাল, মোটেল প্রবাল, মোটেল উপল, লাবনী, ড্রিমল্যান্ড ইত্যাদি।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment