নোয়াখালীর দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের দক্ষিণে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি সুপ্রাচীন জনপদ নোয়াখালী জেলা।
নিঝুম দ্বীপ
বঙ্গোপসাগরের মোহনায় নোয়াখালীর সর্বদক্ষিণের উপজেলা হাতিয়ায় এ দ্বীপ। মেঘনা এখানে সাগরে পড়েছে। চারটি প্রধান দ্বীপ ও কয়েকটি চরের সমষ্টি নিঝুম দ্বীপ। কেওড়ার বন আছে এখানে। বনে হরিণ আছে অনেক। বন বিভাগের বিশ্রামাগার আছে দ্বীপে। ঢাকার সদরঘাট থেকে এমভি খিজির প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় হাতিয়ার উদ্দেশে যাত্রা করে। ডেকে ভাড়া ২৩০ টাকা, কেবিন ১২০০ টাকা। হাতিয়ার নলচিরি থেকে সিএনজি অথবা বাসে চেপে জাহাজমারা পর্যন্ত যাওয়া যায়। ভাড়া ৪০ টাকা। তারপর নদী পার হলে নিঝুম দ্বীপ।
বজরা শাহি জামে মসজিদ
বেগমগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে পাশে এ মসজিদ দিলি্লর শাহি জামে মসজিদের অনুকরণে নির্মিত। লোকমুখে জানা যায়, দিলি্লর সম্রাট বাহাদুর শাহ বেগমগঞ্জের বজরা অঞ্চলের জমিদারি দান করেছিলেন দুই সহোদর আমান উল্যা ও ছানা উল্যাকে। তাঁরা একটি দিঘি খনন ও মসজিদ নির্মাণের জন্য ১০০ একর জমির বন্দোবস্ত দেন। মসজিদটি মার্বেল পাথরে তৈরি। দিঘিটি আছে মসজিদের সম্মুখভাগেই। মসজিদের প্রধান ফটকের দুই পাশে দুটি দেয়ালঘড়ি আছে। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে একুশ, বিলাসসহ বেশ কিছু পরিবহনের গাড়িতে সোনাইমুড়ী যাওয়া যায়। ভাড়া ৩০০ টাকা। সোনাইমুড়ী-বেগমগঞ্জ সড়কে বজরা রাস্তার পাশেই মসজিদটি
এছাড়াও দৃষ্টি নন্দন সোনাপুরে লুর্দের রাণীর গীর্জা,উপমহাদেশ খ্যাত সোনাইমুড়ির জয়াগে অবস্থিত গান্ধি আশ্রম, নোয়াখালীর উপকূলে নতুন জেগে উঠা চরে বন বিভাগের সৃজনকৃত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল,মাইজদী শহরে অবস্থিত নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ , নোয়াখালী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, মাইজদী বড় দীঘি, কমলা রাণীর দীঘি,
কীভাবে যাবেন : নোয়াখালী জেলায় যাতায়তের জন্য সড়ক ও রেল– এ দু’ধরণের যোগাযোগ ব্যবস্হা চালু রয়েছে। তবে সড়ক যোগাযোগই প্রধান । এস আলম,সৌদিয়া, সোহাগ, কেয়া পরিবহন, শ্যামলী, গ্রিনলাইন ইত্যাদি।
বিখ্যাত খাবারের নামনোয়াখালীর নারকেল নাড়– ও ম্যাড়া পিঠা,
নদী সমূহ :বামনী ও মেঘনা
কোথায় থাকবেন : নোয়াখালীতে রয়েছে বিভিন্ন মানের, মানভেদে দামের, অনেকগুলো হোটেল হোটেল মৌচাক
হোটেল লিটন,হোটেল নিজাম,হোটেল আর-ফারহান,হোটেল রয়েল,হোটেল মোবারক,সাথী আবাসিক হোটেল,হোটেল প্রিন্স আবাসিক (হাতিয়া),হোটেল সিঙ্গাপুর আবাসিক (হাতিয়া),হোটেল হংকং আবাসিক (হাতিয়া)
ইত্যাদি।
বাংলাদেশের দক্ষিণে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি সুপ্রাচীন জনপদ নোয়াখালী জেলা।
নিঝুম দ্বীপ
বঙ্গোপসাগরের মোহনায় নোয়াখালীর সর্বদক্ষিণের উপজেলা হাতিয়ায় এ দ্বীপ। মেঘনা এখানে সাগরে পড়েছে। চারটি প্রধান দ্বীপ ও কয়েকটি চরের সমষ্টি নিঝুম দ্বীপ। কেওড়ার বন আছে এখানে। বনে হরিণ আছে অনেক। বন বিভাগের বিশ্রামাগার আছে দ্বীপে। ঢাকার সদরঘাট থেকে এমভি খিজির প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় হাতিয়ার উদ্দেশে যাত্রা করে। ডেকে ভাড়া ২৩০ টাকা, কেবিন ১২০০ টাকা। হাতিয়ার নলচিরি থেকে সিএনজি অথবা বাসে চেপে জাহাজমারা পর্যন্ত যাওয়া যায়। ভাড়া ৪০ টাকা। তারপর নদী পার হলে নিঝুম দ্বীপ।
বজরা শাহি জামে মসজিদ
বেগমগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে পাশে এ মসজিদ দিলি্লর শাহি জামে মসজিদের অনুকরণে নির্মিত। লোকমুখে জানা যায়, দিলি্লর সম্রাট বাহাদুর শাহ বেগমগঞ্জের বজরা অঞ্চলের জমিদারি দান করেছিলেন দুই সহোদর আমান উল্যা ও ছানা উল্যাকে। তাঁরা একটি দিঘি খনন ও মসজিদ নির্মাণের জন্য ১০০ একর জমির বন্দোবস্ত দেন। মসজিদটি মার্বেল পাথরে তৈরি। দিঘিটি আছে মসজিদের সম্মুখভাগেই। মসজিদের প্রধান ফটকের দুই পাশে দুটি দেয়ালঘড়ি আছে। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে একুশ, বিলাসসহ বেশ কিছু পরিবহনের গাড়িতে সোনাইমুড়ী যাওয়া যায়। ভাড়া ৩০০ টাকা। সোনাইমুড়ী-বেগমগঞ্জ সড়কে বজরা রাস্তার পাশেই মসজিদটি
এছাড়াও দৃষ্টি নন্দন সোনাপুরে লুর্দের রাণীর গীর্জা,উপমহাদেশ খ্যাত সোনাইমুড়ির জয়াগে অবস্থিত গান্ধি আশ্রম, নোয়াখালীর উপকূলে নতুন জেগে উঠা চরে বন বিভাগের সৃজনকৃত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল,মাইজদী শহরে অবস্থিত নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ , নোয়াখালী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, মাইজদী বড় দীঘি, কমলা রাণীর দীঘি,
কীভাবে যাবেন : নোয়াখালী জেলায় যাতায়তের জন্য সড়ক ও রেল– এ দু’ধরণের যোগাযোগ ব্যবস্হা চালু রয়েছে। তবে সড়ক যোগাযোগই প্রধান । এস আলম,সৌদিয়া, সোহাগ, কেয়া পরিবহন, শ্যামলী, গ্রিনলাইন ইত্যাদি।
বিখ্যাত খাবারের নামনোয়াখালীর নারকেল নাড়– ও ম্যাড়া পিঠা,
নদী সমূহ :বামনী ও মেঘনা
কোথায় থাকবেন : নোয়াখালীতে রয়েছে বিভিন্ন মানের, মানভেদে দামের, অনেকগুলো হোটেল হোটেল মৌচাক
হোটেল লিটন,হোটেল নিজাম,হোটেল আর-ফারহান,হোটেল রয়েল,হোটেল মোবারক,সাথী আবাসিক হোটেল,হোটেল প্রিন্স আবাসিক (হাতিয়া),হোটেল সিঙ্গাপুর আবাসিক (হাতিয়া),হোটেল হংকং আবাসিক (হাতিয়া)
ইত্যাদি।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment