ঝিনাইদাহ দর্শনীয় স্থান
মিয়ার দালান : জেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে নবগঙ্গা নদীর তীরে মুরারীদহ গ্রামে প্রাচীন জমিদার বাড়ি মিয়ার দালান অবস্থিত।
নলডাঙ্গা সিদ্ধেশ্বরী মন্দির : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলা সদরের দুই কিলোমিটার পশ্চিমে নলডাঙ্গা গ্রামে অবস্থিত সিদ্ধেশ্বরী মন্দির।
বারোবাজার : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে রয়েছে বেশ কিছু প্রাচীন স্থাপনা। ধারণা করা হয়, বহুকাল আগে এখানে সমৃদ্ধ একটি শহরের অস্তিত্ব ছিল।
গোরাই মসজিদ : ১৯৮৩ সালে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এ মসজিদটির সংস্কার করে।
গলাকাটা মসজিদ : বারোবাজার-তাহিরপুর সড়কের পাশে অবস্থিত পোড়ামাটির কারুকাজ-সমৃদ্ধ প্রাচীন মসজিদ।
জোড়বাংলা মসজিদ : ১৯৯২-৯৩ সালে খননের ফলে বারোবাজারের এ মসজিদটি আবিষ্কৃত হয়। পাতলা ইটে নির্মিত এ মসজিদটি উঁচু একটি বেদির ওপরে নির্মিত।
সাতগাছিয়া মসজিদ : বারোবাজার থেকে এ মসজিদের দূরত্ব প্রায় চার কিলোমিটার। এ মসজিদটি ১৯৮৩ সালে সর্বপ্রথম স্থানীয় জনগণ আবিষ্কার করে।
কালু ও চম্পাবতীর সমাধি : বারোবাজার থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গাজী-কালু ও চম্পাবতীর সমাধি। গাজী-কালু ও চম্পাবতীর সমাধি নিয়ে নানান লোককাহিনি প্রচলিত আছে।
শৈলকুপা শাহী মসজিদ : জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে শৈলকুপা বাজারের পাশেই অবস্থিত প্রাচীন স্থাপনা শৈলকুপা শাহী মসজিদ।
মলিস্নকপুরের বটবৃক্ষ : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলা থেকে দশ কিলোমিটার পূর্বে মলিস্নকপুরে রয়েছে বিশাল আকৃতির একটি বটবৃক্ষ।
নবগঙ্গার সেই রূপ নেই। নেই ঝিনুকেরও সমাহার। তারপর নবগঙ্গা নদী ছাড়া দর্শনীয় স্থানের তালিকায় রয়েছে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় কুমার নদের তীরে দরগা পাড়ার প্রাচীন মসজিদ। মসজিদটি উত্তরে ৩১ ফুট ও দক্ষিণে ২১ ফুট লম্বা। এর পূর্ব দেয়ালে ৩টি ও উত্তর-দক্ষিণ দেয়ালে ২টি করে দরজা আছে। এর ৬টি গম্বুজ আছে। এ মসজিদটি সুলতান নাসির উদ্দিন শাহ ১৫১৯-১৫৩১ সালের মধ্যে কোন এক সময় তৈরি করেন। এর কারুকাজ এখনো শিল্পবোদ্ধাদের কৌতূহলের উদ্রেগ করে।
ঐতিহাসিক গোরাই মসজিদ।: ঝিনাইদহ থেকে বারবাজারের দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। এখানে আছে ঐতিহাসিক গোরাই মসজিদ। বারবাজারে ১২৬টি দিঘি ও পুকুর আছে। স্থানীয়দের ভাষায় এ মসজিদটি গোরাই গাজীর মসজিদ। এ মসজিদের গম্বুজ ১টি হলে এর কারুকাজ কিন্তু সৌন্দর্যে কোন অংশে কম নয়। ঝিনাইদহ শহরের পাশেই পাগলা কানাইয়ের মাজার। মুরারিদহে কুমার নদের পাশে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নীলকুঠিয়ালদের বাড়ি।
নীলকুঠি : ঝিনাইদহে যাবেন আর নীলকুঠি দেখবেন না তা কিন্তু হয় না। বাংলার নীলচাষ ও নীলবিদ্রোহ সম্পর্কে জানার জন্য কৌতূহল আপনাকে তাড়া করে ফিরবে।
মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনকালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ
আর দুই বছর পর, মানে ২০১২ সালে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মোবারকগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনটির বয়স ১০০ বছর হবে।
নদী সমূহ বেগবতী, ইছামতী, কোদলা, কপোতাক্ষ,নবগঙ্গা, চিত্রা ও কুমার নদী
কিভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে সড়কপথে সরাসরি ঝিনাইদহ যাওয়া যায়। গাবতলী বাস স্টেশন থেকে জে আর পরিবহন (০১৭১৯৮১৮৪৮৩), পূর্বাশা পরিবহন (০১৭১৯৮৮৮৪২৪), চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স (০১৭১২০১৭৪৯৬), শ্যামলী পরিবহন, ঈগল পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, এসবি পরিবহন, দিগন্ত পরিবহনসহ আরো অনেক বাস ঝিনাইদহ যায়। ভাড়া ২৫০-২৮০ টাকা।
কোথায় থাকবেন : মাওলানা ভাসানী সড়কে হোটেল ঝিনুক (০৪৫১-৬১৪৬০, নন এসি একক ১০০ টাকা,নন এসি দ্বৈত ২৫০ টাকা, এসি দ্বৈত ৪০০ টাকা)। পোস্ট অফিস মোড়ে হোটেল জামান (০১৭১১১৫২৯৫৪, নন এসি একক ৬০ টাকা, নন এসি দ্বৈত ১২০ টাকা)।
মিয়ার দালান : জেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে নবগঙ্গা নদীর তীরে মুরারীদহ গ্রামে প্রাচীন জমিদার বাড়ি মিয়ার দালান অবস্থিত।
নলডাঙ্গা সিদ্ধেশ্বরী মন্দির : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলা সদরের দুই কিলোমিটার পশ্চিমে নলডাঙ্গা গ্রামে অবস্থিত সিদ্ধেশ্বরী মন্দির।
বারোবাজার : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে রয়েছে বেশ কিছু প্রাচীন স্থাপনা। ধারণা করা হয়, বহুকাল আগে এখানে সমৃদ্ধ একটি শহরের অস্তিত্ব ছিল।
গোরাই মসজিদ : ১৯৮৩ সালে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এ মসজিদটির সংস্কার করে।
গলাকাটা মসজিদ : বারোবাজার-তাহিরপুর সড়কের পাশে অবস্থিত পোড়ামাটির কারুকাজ-সমৃদ্ধ প্রাচীন মসজিদ।
জোড়বাংলা মসজিদ : ১৯৯২-৯৩ সালে খননের ফলে বারোবাজারের এ মসজিদটি আবিষ্কৃত হয়। পাতলা ইটে নির্মিত এ মসজিদটি উঁচু একটি বেদির ওপরে নির্মিত।
সাতগাছিয়া মসজিদ : বারোবাজার থেকে এ মসজিদের দূরত্ব প্রায় চার কিলোমিটার। এ মসজিদটি ১৯৮৩ সালে সর্বপ্রথম স্থানীয় জনগণ আবিষ্কার করে।
কালু ও চম্পাবতীর সমাধি : বারোবাজার থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গাজী-কালু ও চম্পাবতীর সমাধি। গাজী-কালু ও চম্পাবতীর সমাধি নিয়ে নানান লোককাহিনি প্রচলিত আছে।
শৈলকুপা শাহী মসজিদ : জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে শৈলকুপা বাজারের পাশেই অবস্থিত প্রাচীন স্থাপনা শৈলকুপা শাহী মসজিদ।
মলিস্নকপুরের বটবৃক্ষ : জেলার কালিগঞ্জ উপজেলা থেকে দশ কিলোমিটার পূর্বে মলিস্নকপুরে রয়েছে বিশাল আকৃতির একটি বটবৃক্ষ।
নবগঙ্গার সেই রূপ নেই। নেই ঝিনুকেরও সমাহার। তারপর নবগঙ্গা নদী ছাড়া দর্শনীয় স্থানের তালিকায় রয়েছে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় কুমার নদের তীরে দরগা পাড়ার প্রাচীন মসজিদ। মসজিদটি উত্তরে ৩১ ফুট ও দক্ষিণে ২১ ফুট লম্বা। এর পূর্ব দেয়ালে ৩টি ও উত্তর-দক্ষিণ দেয়ালে ২টি করে দরজা আছে। এর ৬টি গম্বুজ আছে। এ মসজিদটি সুলতান নাসির উদ্দিন শাহ ১৫১৯-১৫৩১ সালের মধ্যে কোন এক সময় তৈরি করেন। এর কারুকাজ এখনো শিল্পবোদ্ধাদের কৌতূহলের উদ্রেগ করে।
ঐতিহাসিক গোরাই মসজিদ।: ঝিনাইদহ থেকে বারবাজারের দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। এখানে আছে ঐতিহাসিক গোরাই মসজিদ। বারবাজারে ১২৬টি দিঘি ও পুকুর আছে। স্থানীয়দের ভাষায় এ মসজিদটি গোরাই গাজীর মসজিদ। এ মসজিদের গম্বুজ ১টি হলে এর কারুকাজ কিন্তু সৌন্দর্যে কোন অংশে কম নয়। ঝিনাইদহ শহরের পাশেই পাগলা কানাইয়ের মাজার। মুরারিদহে কুমার নদের পাশে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নীলকুঠিয়ালদের বাড়ি।
নীলকুঠি : ঝিনাইদহে যাবেন আর নীলকুঠি দেখবেন না তা কিন্তু হয় না। বাংলার নীলচাষ ও নীলবিদ্রোহ সম্পর্কে জানার জন্য কৌতূহল আপনাকে তাড়া করে ফিরবে।
মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনকালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ
আর দুই বছর পর, মানে ২০১২ সালে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মোবারকগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনটির বয়স ১০০ বছর হবে।
নদী সমূহ বেগবতী, ইছামতী, কোদলা, কপোতাক্ষ,নবগঙ্গা, চিত্রা ও কুমার নদী
কিভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে সড়কপথে সরাসরি ঝিনাইদহ যাওয়া যায়। গাবতলী বাস স্টেশন থেকে জে আর পরিবহন (০১৭১৯৮১৮৪৮৩), পূর্বাশা পরিবহন (০১৭১৯৮৮৮৪২৪), চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স (০১৭১২০১৭৪৯৬), শ্যামলী পরিবহন, ঈগল পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, এসবি পরিবহন, দিগন্ত পরিবহনসহ আরো অনেক বাস ঝিনাইদহ যায়। ভাড়া ২৫০-২৮০ টাকা।
কোথায় থাকবেন : মাওলানা ভাসানী সড়কে হোটেল ঝিনুক (০৪৫১-৬১৪৬০, নন এসি একক ১০০ টাকা,নন এসি দ্বৈত ২৫০ টাকা, এসি দ্বৈত ৪০০ টাকা)। পোস্ট অফিস মোড়ে হোটেল জামান (০১৭১১১৫২৯৫৪, নন এসি একক ৬০ টাকা, নন এসি দ্বৈত ১২০ টাকা)।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment