create your magazine,newspaper,portfolio,business wordpress site

Hello, We are from Radius Information & Technology, established in 2016, Bangladesh. We are experience in many sectors which is related of INFORMATION TECHNOLOGY. Previous day, We worked in Local Markets but now, We desire to work International Markets. That we'll could show our capability of works.

At RIT, we believe in standing out! We are here to deliver work of the highest quality on-time and on-budget.


Our works area:
***WordPress Website Development.
***Web Application.
***Mobile Application.
***Desktop Application.
***IT Consult.
***Logo & Banner Design.
***Digital Marketing.

ওয়াইফাই ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

আধুনিক বিশ্বে সহজে ইন্টারনেট সংযোগ পেতে সবখানে ব্যবহৃত হচ্ছে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক। তার ব্যবহার না করেই একসঙ্গে অনেক ডিভাইস ব্যবহারের অভিনব উপায় ওয়াইফাই।

ব্যবহারে সুবিধা থাকলেও ওয়াইফাইতে রয়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওয়াইফাই একটি নীরব ঘাতক, যা ধীরে ধীরে মানুষের শরীরের ক্ষতি করে।

ওয়াইফাইতে অনলাইন সংযোগ পেতে তারবিহীন ডিভাইস যেমন- ট্যাবলেট, ল্যাপটপ ও মোবাইলফোনে রাউটার ব্যবহার করা হয়। রাউটার ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক নামক তরঙ্গ প্রবাহিত করে যা WLAN সংকেত বলে আমরা জানি। এই সংকেতটিই মূল ক্ষতির কারণ।

ব্রিটিশ হেলথ এজেন্সির একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, রাউটার গাছের বৃদ্ধি ও মান‍ুষের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

ওয়াইফাই কাভারেজের ফলে যেসব সমস্যা দেখা দেয়-
•    তীব্র মাথাব্যথা
•    দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি
•    ঘুমের সমস্যা
•    কানে ব্যথা
•    মনোযোগের অভাব
এসব লক্ষণ কমবেশি সবারই দেখা দেয়। কিন্তু ওয়াইফাই যে শরীরের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে তা খুব মানুষই জানেন। কিন্তু একথাও ঠিক, ওয়াইফাই ছাড়া এখনকার সময় কোনো কাজ করা কঠিন। সেক্ষেত্রে একটি উপায় রয়েছে, তা হলো ওয়াইফাইয়ের ক্ষতিক্ষর প্রভাবগুলো থেকে নিজেকে রক্ষা করা।

নিরাপদে রাউটার ব্যবহারের জন্য ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা ভালো-
•    ওয়াইফাই ব্যবহারের পর তা বন্ধ করে দিন।
•    রাতে ঘুমানোর আগে নিশ্চিত করুন আপনার ওয়াইফাই সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
•    রাউটার শোবার ঘর ও রান্নাঘরের কাছে রাখবেন না।

জেনে নিন কোন টাকা তৈরিতে কত খরচ হয়

অর্থনীতির প্রধান বাহন টাকা। এই টাকা তৈরি করতেও প্রয়োজন টাকা। মানুষের হাতে হাতে ঘোরে কাগজের তৈরি এ পণ্যটি। ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রং পরিবর্তন করে। ফলে একসময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১ টাকার একটি কয়েন তৈরি করতে ৯৫ পয়সা খরচ হয়। ২ টাকা কয়েনে ১ টাকা ২০ পয়সা খরচ হয়। আর ৫ টাকার একটি কয়েন তৈরিতে খরচ পড়ে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। কয়েনের মান বেশি হলে সে তুলনায় খরচ অনেক কম পড়ে। বাজারে প্রচলিত সবচেয়ে বড় নোট ১ হাজার টাকা। এই মূল্যমানের একটি নোট ছাপাতে প্রায় ৭ টাকা খরচ হয়। ৫০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে ৬ টাকার মতো। ১০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে সাড়ে ৪ টাকা।

এছাড়া ৫০ টাকা ও ২০ টাকার একটি নোট ছাপাতে আড়াই টাকা, ১০ টাকার নোট ছাপাতে ২ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার নোট ছাপাতে খরচ হয় ২ টাকার মতো। আর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই সবচেয়ে ছোট কাগুজে নোটে পরিণত হওয়া ২ টাকার নোট ছাপানোতে খরচ পড়ে দেড় টাকা।

বাংলাদেশে ভূমিকম্প আঘাত হানা বিষয়ে মার্ক জুকারবার্গ যা বললেন
ভূমিকম্পের ব্যপারে কোরআনে যা বলা আছে
কাগুজে নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয়। এই টাঁকশাল গাজীপুরে অবস্থিত। তবে নোট ছাপানোর যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা জানান, ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রঙ পরিবর্তন করে। ফলে এক সময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যবান মুদ্রার বান্ডিলে পিন কিংবা সুতা লাগানো হয় না। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করায় রাষ্ট্রের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘প্রতিবছরই টাকা তৈরিতে খরচ বাড়ছে। এর অধিকাংশ কাঁচামালই আমদানি করতে হয়। কাঁচামালের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। একই সঙ্গে অন্যান্য খরচও বাড়ছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে অপচয় হচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা । বহনকারীরা একটু সচেতন হলেও আমাদের অনেক টাকা বেঁচে যায়।’

মাত্র ২০ টাকায় সারা বছর মশা থেকে মুক্ত থাকুন




সারা বছর মশার প্রচন্ড উপদ্রব-এ আমরা প্রচুর বিরক্ত। মশা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আপনার মনে হয়তোবা কয়েলের ছবি ভাসছে। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন, এক বছরে আপনি কয়েলের পিছনে কত টাকা খরচ করেছেন? আর সব থেকে বড় কথা হলো, কয়েল মানব শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর সেটা কি আপনি জানেন? আপনি হয়তোবা বলতে পারেন আমি কয়েল ব্যবহার করিনা। আমার আছে এ্যারোসল! সেটাতো মানব শরীরের জন্য আরো ভয়াবহ ক্ষতিকর । অথবা আপনি বলতে পারেন আমার কাছে ব্যাট আছে। কিন্তু মশার সাথে কতদিন ব্যাডমিন্টন খেলবেন? ১০টা মারবেন ১০০ মশা সামনে এসে হাজির হবে। আপনি মরে যাবেন কিন্তু আপনার মশা মারা আর শেষ হবে না!

আজকে  আপনাদের শেখাব কিভাবে মাত্র ২০ টাকা খরচ করে পুরো ১ বছর মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। তবে তার আগে আপনাকে কয়েল এবং এ্যারোসলের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে হবে। তা নাহলে আপনার মাথায় ওগুলোই ঘুরপাক খাবে।

কয়েলের মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর দিকঃ(১) আপনি যদি একটি মশার কয়েল টানা ৮ ঘন্টা জ্বালিয়ে রাখেন তাহলে ১৩৭টি সিগারেটের পরিমান বিষাক্ত ধোঁয়া আপনি গিলছেন।

(২) কয়েলে যে গুঁড়া দেখেন সেটা এতটাই সূক্ষ্ম যে তা সহজেই আমাদের শ্বাসনালীর এবং ফুসফুসের পথে গিয়ে জমা হয়ে বিষাক্ততা তৈরি করে।

(৩) কয়েলের ধোঁয়া চোখের ভীষন ক্ষতি করে, দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখের ভয়াবহ ক্ষতিসাধন হতে পারে।

(৪) কয়েল মশাকে তাৎক্ষনিক মারে কিন্তু মানব দেহে
স্লো পয়জনিং করে, ধীরে ধীরে মানুষ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।

এ্যারোসলে মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর দিকঃ
(১) এ্যারোসল হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মানব দেহের হার্ট সরাসরি এ্যারোসলের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

(২) এ্যারোসলের ক্যামিকেল চোখের ক্ষতি করে, দীর্ঘদিনের ব্যবহারে চোখের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।



প্রয়োজনীয় উপকরনঃ(১) দুই লিটারের একটি প্লাস্টিকের বোতল (সেভেনআপ/কোক/ফান্টা/আরসি কোলা যে কোন পিইটি বোতল)

(২) এক গ্লাসের তিন ভাগের দুই ভাগ (২০০ এমএল) ফুঁটানো ইষৎ গরম পানি

(৩) এক কাপের তিন ভাগের ২ ভাগ ব্রাউন সুগার (খোলা চিনি হলে ভালো তবে পরিশোধিত চিনি হলেও চলবে)

(৪) এক চামচ ইষ্ট (যে কোন সুপার শপ বা বড় মুদি দোকানে পাবেন)

প্রস্তুত প্রনালীঃমশা থেকে মুক্ত থাকতে হলে আপনাকে প্রস্তুত প্রানালী ধাপে ধাপে অনুসরন করতে হবে। প্রথমে প্লাষ্টিকের বোতলটি উপর থেকে ৩/৪ ইঞ্চি রেখে একটি চাকু দিয়ে কেটে ফেলুন। তারপর নিচের বড় (বোতল) অংশটিতে ব্রাউন সুগার বা খোলা চিনা বা পরিশোধিত চিনি ঢেলে দিন। নাড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। তারপর এক কাপ ফুটানো পানি ঢালুন। তারপর এক চামচের তিন ভাগের দুই ভাগ ইষ্ট ছেড়ে দিন। এবার বোতলের উপরের অংশটিকে চিৎ করে বড় বোতলের ভেতর বসিয়ে দিন। খেয়াল রাখবেন বোতলের উপরের অংশের মুখের ছিপিটি যেন অবশ্যই খোলা রাখেন। কারন ওখান থেকেই মশা ভেতরে ঢুকবে। এরপর একটি টেপ দিয়ে বড় এবং ছোট অংশটির জোরা শক্ত করে লাগিয়ে দিন। ব্যস! হয়ে গেলো মশা মারার হোমমেড ফাঁদ। এবার ফাঁদটিকে ঘরের যেকোন কোনায় রেখে দিন। চলতে পারবেন পুরো এক বছর।

সর্তকতাঃ
বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখুন। যাতে তারা ভুলে খেয়ে না ফেলে।

পেপসি’র নতুন পণ্য- স্মার্টফোন!

কোমল পানীয় উৎপাদক পেপসি এবার বাজারে আনছে নিজস্ব ব্র্যান্ডের অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন। মার্কিন এ প্রতিষ্ঠানটি এক আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে জানিয়েছে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই চীনে নিজস্ব স্মার্টফোনের মোড়ক উম্মোচন করতে যাচ্ছে তারা।

“পেপসি সবময়ই সংস্কৃতির পালাবদলের সঙ্গে তালমিলিয়েছে। আর বর্তমানে ভোক্তার সঙ্গে ভাববিনিময়ে অন্যতম সাংস্কৃতিক স্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রযুক্তি।” –এবিসি নিউজকে দেয়া এক মন্তব্যে পেপসির এক মুখপাত্র এভাবেই বিষয়টি ব্যখ্যা করেন।

“তবে পেপসি মোবাইল ফোন উৎপাদন করবে না। বরং প্রযুক্তির এ যুগে ভোক্তাদের কাছে নতুনভাবে পেপসি ব্র্যান্ডের প্রচারণা করার জন্যই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।”

“আরও অগ্রগতির সঙ্গে নতুন তথ্য আমরা প্রকাশ করব।”

কোমল পানীয় উৎপাদক প্রতিষ্ঠানটি একটি অংশীদার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ সকল স্মার্টফোন প্রস্তুত করবে। পণ্যে পেপসির নাম থাকবে এবং ফোন উৎপাদিত হবে অংশীদার প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে। “এটা অনেকটা পেপসি ব্র্যান্ডের পোশাকের উৎপাদন প্রক্রিয়ার মতো হবে।”- জানান প্রতিষ্ঠানটির এক মুখপাত্র।

এদিকে মবিপিকার নামে প্রযুক্তিবিষয়ক খবরের এক সাইট জানিয়েছে, এ মাসের ২০ তারিখেই ‘পেপসি পি১’ নামে প্রথম মডেলটি উন্মোচিত হবে।

ফোনটিতে ৫.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ১.৭ গিগাহার্টজ প্রসেসর, ১৬ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ থাকবে বলেও জানায় মবিপিকার। ফোনটির দাম পরবে ২০৫ ডলার যা চীনের স্মার্টফোন বাজারে মোটামুটি সাশ্রয়ী।

ফেইসবুক ফোন, অ্যামাজন ফায়ার ফোন এবং মটোরলা রকার-এর মতো এটিও স্মার্টফোনের বাজারে ব্যর্থ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ফোন চার্জ থাকবে ৭দিন

 স্মার্টফোনটি নিয়ে প্রায়শঃই বেকায়দার পড়তে হয়, কারণ চার্জ থাকে না। দিনে একবার নিয়ম করে চার্জ করিয়ে নিতে হয়, নয়তো ব্যাগে, পকেটে নিয়ে ঘুরতে হয় পাওয়ার ব্যাংক। এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে এবার আসছে এমন স্মার্ট ফোন যা হবে সাত দিনে একবার চার্জ করে নিলেই যথেষ্ট।

ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরাই এই সমাধানের পথ নিয়ে এসেছেন। তারা এমন এক ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছেন যা স্মার্টফোনের স্ক্রিন গ্লাসের পরিবর্তে বসবে, যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হবে না। কেবল স্মার্টফোন কেন, ট্যাবলেট, স্মার্টওয়াচেও ব্যবহার হতে পারবে একই পদ্ধতি। মানে ওগুলো সবই সপ্তাহে একদিন চার্জ করে চালানো যাবে গোটা এক সপ্তাহ।

এই আবিষ্কারকে গুরুত্বের সঙ্গেই দেখা হচ্ছে কারণ এই ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসগুলোর ৯০ শতাংশ বৈদ্যুতিক শক্তিই খরচ হয়ে যায় স্ক্রিনের প্রয়োজনে।

প্রযুক্তির কারখানাগুলো আগে থেকেই ব্যাটরির জীবনকাল বাড়ানোর জন্য করণীয় খুঁজছিলো। তবে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ব্যাটারির শক্তি বাড়িয়ে নয়, বরং ব্যাটারির শক্তি যে খেয়ে ফেলছে তাকেই পাল্টে ফেলুন।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী ড. পিম্যান হোসেইনির কথাই ধরুন। তিনি বলছেন, স্মার্টওয়াচটিকে কিন্তু আপনাকে নিত্য চার্জ করিয়ে নিতে হয়। কিন্তু আপনার যদি স্মার্ট গ্লাস থাকে, তাহলে ঘড়িটি সপ্তাহে একদিন চার্জ করালেই হবে।

বিজ্ঞানীরা এক্ষেত্রে ডিসপ্লে তৈরির জন্য ইলেক্ট্রিকাল পালস ব্যবহার করেছেন যাতে কোনও বৈদ্যুতিক শক্তির প্রয়োজন হয় না কিন্তু সহজেই দেখা যায়, এমনকি সূর্যালোকেও সমস্যা হয় না। ড. হোসেইনির কোম্পানি বোডল টেকনোলজিস এক বছরের মধ্যেই এমন স্ক্রিনের প্রোটোটাইপ বাজারে নিয়ে আসতে পারবে বলেই ধারনা করা হচ্ছে।

গ্যাজেটগুলো যারা আনছে তারাও কিন্তু এই সমস্যার সমাধান আনতে অনেক দিন ধরেই লেগে আছে।

অ্যাপল’র কথাই ধরুন না। ওরাতো রীতিমতো গবেষণা আর অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে যাতে তাদের আইফোন, ল্যাপটপগুলো ফুয়েল সেল ব্যবহার করতে পারে।

ATM কার্ডের নিরাপত্তায় কী করবেন?

সাম্প্রতিক সময়ে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের তথ্য চুরি করে ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা চুরির ঘটনায় সারা দেশেই তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কার্ডের তথ্যের নিরাপত্তার বিষয়টি তাই দিনে দিনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। কার্ডের তথ্য যাতে চুরি না হয়, সে জন্য বেশ কিছু সতর্কতার পরামর্শ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:
১. ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড এমন স্থানে রাখুন, যেন সহজে কারও তা চোখে না পড়ে। নারীরা যদি পার্স বা ভ্যানিটি ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখেন, তাহলে চেইন বন্ধ রাখুন।
২. জনবহুল এলাকায় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ছোট ব্যাগে ক্রেডিট কার্ড রাখুন। যার যত ক্রেডিট কার্ডই থাকুক, সর্বোচ্চ দুটির বেশি কার্ড নিয়ে ঘর থেকে বের হবেন না। যে কার্ডটি ব্যবহার করা প্রয়োজন, সেটি নিয়ে বের হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. মুঠোফোন বা ক্যামেরায় কেউ যাতে আপনার কার্ডের ছবি তুলতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে এর জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় যাতে কার্ড কোথাও দেখাতে না হয়, সেটি খেয়াল রাখতে হবে।
৪. মূল্য পরিশোধের পর কার্ড ফেরত নেওয়া হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত হতে হবে। কার্ডে বিল পরিশোধের পর যে রসিদটি পাবেন, সেটি সরাসরি ফেলে না দিয়ে কুচি কুচি করে কেটে ফেলুন অথবা পুড়িয়ে ফেলুন। অকেজো হয়ে যাওয়া বা নষ্ট কার্ড কখনো সরাসরি আবর্জনার পাত্রে ফেলে দেবেন না।
৫. কার্ডের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধে বিলের রসিদ ঠিকমতো পড়ে স্বাক্ষর করুন। ক্রেডিট কার্ডের বিলের কোনো ঘরই ফাঁকা রাখবেন না এবং কোনো অবস্থাতেই ফাঁকা রসিদে স্বাক্ষর করবেন না।
৬. ক্রেডিট কার্ডের নম্বর বা এ-সম্পর্কিত স্পর্শকাতর তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। ব্যাংকের অনুমোদিত বা নির্ধারিত ব্যক্তি ছাড়া কার্ডের তথ্য অন্য কেউ চাইলে জিজ্ঞেস করে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হোন। সাধারণত ক্রেডিট কার্ডের তথ্য আদান-প্রদানে ব্যাংকের নির্দিষ্ট ফোন নম্বর থাকে। এর বাইরে কোনো নম্বর থেকে ফোন করে কার্ডের তথ্য চাইলে তা নির্ধারিত ব্যাংকে নিশ্চিত হোন।
৭. অনলাইনে কেউ আপনার কার্ডের তথ্য চাইলে তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ই-মেইলে কার্ড-সংক্রান্ত তথ্যের অনুরোধ জানিয়ে কোনো মেইল পেলে তা এড়িয়ে চলুন। অনলাইনে কেনাকাটা করে মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। স্বীকৃত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে মূল্য পরিশোধে কার্ডের নম্বর দেবেন না। অনলাইন কেনাকাটার ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ইন্টারনেট ব্রাউজারের সহায়তা নিতে পারেন।
৮. কার্ড হারিয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। দ্রুত সময়ে কার্ডটি লক হলে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকাংশে কমানো সম্ভব হয়। ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র সব সময় সংরক্ষণ করুন অথবা মনে রাখুন, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়।
৯. প্রতি মাসে কার্ডের মাধ্যমে কত অর্থ খরচ হলো, সেটির হিসাব রাখুন। কোনো লেনদেন, যেটি আপনি করেননি এমন সংশয় থাকলে খোঁজ নিন। আপনার যেকোনো সংশয় বা প্রশ্নের উত্তর দিতে ক্রেডিট কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান আইনত বাধ্য।
১০. যে এটিএম ব্যবহার করে আপনি নিয়মিত টাকা তোলেন, চেষ্টা করুন সেসব স্থান থেকেই অর্থ তুলতে। ব্যাংকের ভেতরে বা কাছাকাছি জায়গায় স্থাপিত এটিএমের চাইতে অপরিচিত স্থানের এটিএম থেকে টাকা না তোলাই উত্তম।
১১. মূল্য পরিশোধের জন্য অন্য কোনো ব্যক্তির হাতে কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব খেয়াল করার চেষ্টা করুন। অন্যের হাতে কার্ড যত বেশি সময় থাকবে, সেখান থেকে তথ্য চুরি হয়ে অন্যের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা ততই বাড়বে।
১২. কার্ডের পিন এটিএমে প্রবেশ করানোর সময় আরেক হাত দিয়ে তা ঢেকে রাখুন, যাতে গোপন কোনো ক্যামেরা বা যন্ত্রে পিন নম্বরটি দেখা না যায়।

প্রযুক্তি বাজারগুলোর বিক্রি বেড়েছে

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিসিএস কম্পিউটার সিটি এবং এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকানসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি বাজারে বিক্রি বেশ বেড়েছে। মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের মাল্টিমিডিয়া কিংডমের স্বত্বাধিকারী জিন্নাহ জুয়েল প্রথম আলোকে বলেন, এখন বাজারে বিক্রি বেশ বেড়েছে। ক্রেতাদেরও উপস্থিতি খুব ভালো। স্পিকার, গ্রাফিকস কার্ড, টিভি কার্ডসহ বিভিন্ন ছোট ছোট পণ্য ভালো বিক্রি হচ্ছে। গতকাল শনিবার ঢাকার একাধিক বাজার ঘুরে পাওয়া প্রযুক্তিপণ্যের দাম নিচে দেওয়া হলো।
প্রসেসর: ইন্টেল কোর আই থ্রি ৩.৩০ গিগাহার্টজ (গি.হা.) ৯,৫০০; কোর আই থ্রি ৩.১০ গি.হা. ৮,৩০০; কোর আই ফাইভ ৩.২০ গি.হা. ১৬,০০০ ও কোর আই সেভেন ৩.৪০ গি.হা. ২৫,৫০০ টাকা। মাদারবোর্ড: গিগাবাইট জিএ ৭৮ এলটি-এসটুপি এএমডি ৪,৬০০; এসরক এমডি ৯৬০ জিএম-ভিজিএস ৩ ৪,২০০ ও ফক্সকন এইচ ৬১ এমএক্সই-কে ৩,৮০০ টাকা। র্যাম: ডিডিআর-৩: অ্যাপাসার ২ গিগাবাইট (গি.বা.) ১,৭০০; এডেটা ৪ গি.বা. ৩,০০০; ট্রানসেন্ড ৪ গি.বা. ৩,৩৫০ ও ৮ গি.বা. ৬,২০০ টাকা। হার্ডডিস্ক ড্রাইভ: ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল ৫০০ গি. বা. ৪,৫০০; ট্রানসেন্ড এক্সটার্নাল ১ টেরাবাইট (টে.বা.) ৫০০ গি.বা. ৪,৬০০ ও স্যামসাং ৩২০ গি.বা. ৭,০০০ টাকা। এলইডি মনিটর: স্যামসাং ২৭ ইঞ্চি থ্রিডি ৬২,০০০; ডেল ১৭ ইঞ্চি ৯,৬০০; আসুস ১৮.৫ ইঞ্চি ৮,২০০; এলজি ১৬ ইঞ্চি ৬,৫০০; ১৮.৫ ইঞ্চি ৭,৮০০ ও ২১.৫ ইঞ্চি ১২,৮০০ টাকা। গ্রাফিকস কার্ড: জোট্যাক ২১০ টিসি ডিডিআর ৩-১ গি.বা. ২,৭০০; ২১০ ডি৩ ১ গি.বা. ২,৯৫০; ৬১০ ২ গি.বা. ৪,৩৫০ ও ৭৩০ ৪ গি.বা. ৭,৫০০ টাকা। গিগাবাইট এইচডি-৬৪৫০ ১ গি.বা. ৪,১০০; গিগাবাইট-৫৪৫০ ১ গি.বা. ৩,২০০ টাকা। পেনড্রাইভ: ট্রানসেন্ড ৮ গি.বা. ৪৫০; ১৬ গি.বা. ৫৫০; ৩২ গি.বা. ১,০০০ ও ৬৪ গি.বা. ২,১০০ টাকা৷ টুইনমস ৮ গি.বা. ৪৫০; ৮ গি.বা. ৬০০ ও ৩২ গি.বা. ১০৫০ টাকা৷ এডেটা ৮ গি.বা. ৪৫০ ও ৩২ গি. বা. ১,০০০ টাকা। টিভি কার্ড: এভারমিডিয়া ইন্টারনাল ৩,২০০ ও এক্সটারনাল ডব্লিউ ৭ ৪,৬০০; রিয়েলভিউ ১,৬৫০; গেডমি ১,৫০০ ও গেডমি স্পিড ১,৯০০ টাকা। প্রিন্টার: ক্যানন আইপি-২৭৭২ পিক্সমা ৩,০০০; এমপি-২৩৭ ৬,২০০ ও এলবিপি-৩৩০০ ১১,৪০০; এইচপি ডি-১০০০ ২,৬০০ ও লেজার পি-১১০২ ৮,১০০; এপসন এম-১২০০ ৭,২০০ ও স্যামসাং এমএল ১৮৬৬ (লেজার) ৬,৬০০ টাকা। বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক: ট্রানসেন্ড ৫০০ গি.বা. ৫,৩০০; ৭৫০ গি.বা. ৬,২০০ ও ১ টে.বা. ৭,৪০০; ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল ৫০০ গি.বা. ৫,৫০০ ও ১ টে.বা. ৭,৪০০; এডেটা ৫০০ গি.বা. ৫,০০০ ও ১ টে.বা. ৭,২০০ টাকা। ইউপিএস: টেকফাইন ৬৫০ ভিএ ২,৫০০ ও ১২ ভিএ ৪,৭০০ টাকা। পাওয়ারভিশন ৬৫০ ভিএ ২,৫০০ টাকা। স্পার্ক পাওয়ার ৬৫০ ভিএ ২,৮০০ ও ১২০০ ভিএ ৫,২০০; অ্যাপোলো ৬৫০ ভিএ ২,৮৫০ ও ১২০০ ভিএ ৫,০০০ টাকা। ডিভিডি রাইটার/রি-রাইটার: আইএসপি (বাল্ক) ১,৩০০; বক্স ১,৪০০ ও ইউএসবি ২,৫০০ টাকা। স্যামসাং ১৬ এক্স ১,৭০০ এবং ২৪ এক্স ১,৬৫০ টাকা। কেসিং: ভিশন-৩০০২ ১,৯০০ টাকা ও মিশন-২৩০২ ১,৬০০ টাকা। স্পেস ১,৯০০ থেকে ৪,০০০; ভ্যালু-টপ কে৬৭ ২,৪৫০; ডিলাক্স ২,১০০ থেকে ৩,৫০০ ও গিগাবাইট ২,১০০ টাকা। মাউস: ভিশন ইউএসবি ১৩০ থেকে ১৮০ টাকা। নিউম্যান ইউএসবি ৩০০, তারহীন ৭০০ ও গেমিং ১,৫০০; এফোরটেক ৩০০ থেকে ২,০০০ এবং লজিটেক ৪৫০ থেকে ২,৫০০ টাকা। কি-বোর্ড: ভিশন-৮১৫৩ ২৩০ টাকা। বেলকিন ৯০০ থেকে ৪,০০০; ভ্যালু-টপ ডব্লিউ-২৬১৩ ৪০০ ও মাল্টিমিডিয়া ৭৫০ টাকা।

স্পিকার: ইডিফায়ার (২: ১) ১,৬০০ থেকে ৩,২০০; মাইক্রোল্যাব (২: ১) ১,৫০০ থেকে ২,৬০০; ক্রিয়েটিভ এসবিএস (২: ১) ৯০০ থেকে ২,১০০ ও অ্যালটেক ল্যানসিং ১,৪০০ থেকে ৬,০০০ টাকা। অ্যান্টিভাইরাস: ইন্টেল সিকিউরিটি ১ ইউজার ১,০০০ ও ৩ ইউজার ২,০০০ টাকা৷ ই-স্ক্যান ১ ইউজার ৩০০ ও ৩ ইউজার ৯০০ টাকা৷ ট্রেন্ড মাইক্রো ১ ইউজার ৯৯০ ও ৩ ইউজার ১৭৯০ টাকা৷ ক্যাস্পারস্কি ১ ইউজার ১০৯৯ ও ৩ ইউজার ২১৯৯ টাকা৷

চার্জিং কডে কেন এমন সিলিন্ডার থাকে ভেবে দেখেছেন!

প্রতিটি ল্যাপটপের চার্জিং কর্ডে একটি সিলিন্ডার দেখা যায়। কখনো কি চিন্তা করেছেন কেন এই সিলিন্ডারটি থাকে? কোনো কারণ ছাড়াই যে এই সিলিন্ডারটি দেওয়া হয়েছে তা ভাবার কারণ নেই। এই সিলিন্ডারের একটি নামও আছে বটে। একে বলা হয় ফেরিট বিড।
ফেরিট বিড আপনার ল্যাপটপটিকে নির্বিঘ্নে চলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ল্যাপটপের নড়েচড়া করা এমন যন্ত্রাংশগুলি যেমন হার্ডড্রাইভ, মাদারবোর্ড, ভিডিও কার্ড এবং অন্যান্য কম্পন সৃষ্টিকারী যন্ত্রাংশগুলি থেকে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিও উৎপন্ন হয়। এই অবস্থায় ল্যাপটপকে এসব কম্পন ও ক্ষতিকর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি থেকে রক্ষা করতেই এই সিলিন্ডার ব্যবহৃত হয়। শুধু তাই নয়, এটি ল্যাপটপের অ্যান্টেনা হিসেবেও কাজ করে। ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার সময় যখন ল্যাপটপ অনবরত সিগন্যাল গ্রহণ করে তখনও এই ডিভাইসটি সহযোগিতা করে। এছাড়া, এই সিলিন্ডারটির ভিতরে রয়েছে চুম্বক। আইরন অক্সাইড দিয়ে এই সিলিন্ডারটির বডি বানানো হয়। তাই ফেরি বিড হল সাশ্রয়ী একটা ডিভাইস যা ল্যাপটপকে অন্যান্য যন্ত্রাংশ থেকে ক্ষতির সম্ভাবনাকে রোধ করে দেয়। মোবাইল বা ট্যাবলেটে এই ধরনের কোনও যন্ত্রাংশ থাকে না বলেই এসব ডিভাইসের চার্জার ক্যাবলে এই ধরনের সিলিন্ডার থাকে না।

মেমরি কার্ড না বদলে বাড়ান ফোন মেমরি

আর এইচডি ছবি-ভিডিওর যুগে স্মার্টফোনে একটা কমন সমস্যা হলো মেমরি। যদিও বাজারে অনেক ক্যাপাসিটির মেমরি পাওয়া যায় তবে সেটা তা ব্যায়সাপেক্ষ। আর কত বারই বা মেমরি কার্ড বদলাবেন? জানেন কি, মেমরি কার্ড না বদলেও বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার ফোনের মেমরি? চলুন দেখে নেওয়া যাক টিপসগুলো :

০১. ক্যামেরার রেজলিউশন: ফোনের মেমরির সর্বাধিক দখল করে থাকে ছবি এবং ভিডিও। ছবি এবং ভিডিওর সংখ্যা যদি একান্তই কমাতে না পারেন, তা হলে ফোনের রেজলিউশন কমিয়ে-বাড়িয়ে মেমরি স্পেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

০২. হোয়াটসঅ্যাপে অটো-ডাউনলোড: রোজ হোয়াটস্অ্যাপে সকলেরই একাধিক ভিডিও বা যে কোনও রকমের মিডিয়া ফাইল ঢুকে থাকে। যা অটো-ডাউনলোড হয়ে থাকে। আপনাকে হোয়াটস্অ্যাপে কে কী পাঠাচ্ছেন তার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। হোয়াটঅ্যাপে ফোন সেটিংসে গিয়ে ‘মিডিয়া অটো-ডাউনলোড’ অপশনটা নিষ্ক্রিয় করে দিন।

০৩. ম্যাজিক ক্লিনার অ্যাপ: অটো-ডাউনলোড অপশন নিষ্ক্রিয় করতে না চাইলে মেমরি স্পেস বাড়ানোর আরও একটা উপায় রয়েছে। অযাচিত হোয়াটস্অ্যাপ ফটো এবং ভিডিও বাছাই করে তা ফোন থেকে সহজেই মুছে ফেলতে সাহায্য করে।

০৪. ব্যাকআপ: অ্যানড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা তাঁদের সমস্ত ফটো, ভিডিও গুগল লাইব্রেরিতে জমা করতে পারেন। একই ভাবে, অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই সমস্ত কিছু আইক্লাউড অ্যাপ্লিকেশনে জমা করতে পারেন।  এর ফলে মোবাইল ফোনের মেমরি স্পেস অনেকটাই বাড়বে।

০৫. ই-মেইল সিনক্রোনাইজ: মোবাইল ফোনের ই-মেল অপশনে গিয়ে প্রয়োজন মতো সিনক্রোনাইজ-র দিন বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিন।

০৬. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ মুছে ফেলুন: এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম আমাদের ফোনে থেকে যায় যেগুলো এখন আর কাজেই লাগে না। কিন্তু মোবাইলের অনেকটা মেমরি স্পেস দখল করে থাকে তারা। যত দ্রুত সম্ভব এই অযাচিত অ্যাপ ফোন থেকে সরিয়ে ফেলুন।

কম্পিউটারের ফাংশান কি গুলির কাজ কি?

ফাংশান কি। কম্পিউটার কি-বোর্ডের একেবারে উপরে থাকা এই ১২টি বাটনের কাজ বিভিন্ন। উইন্ডোজ থেকে ম্যাক, আলাদা অপারেটিং সিস্টেমের জন্য এদের ব্যবহার বিভিন্ন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১২টি ফাংশান কি থাকলেো কোনও কোনও ক্ষেত্রে অতিরিক্ত fn কি থাকে। প্রতিটা ফাংশান কি-র কাজ কিন্তু বিভিন্ন। উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই কি-গুলির প্রতিটার কাজ দেখে নিন এক নজরে।

উইন্ডোজকে সেফ মোডে খুলতে এই বাটন ব্যবহার করা হয়। কিছু কম্পিউটারে এই কি দিয়ে উইন্ডোজ রিকভারি সিস্টেম শুরু করা যায়।

বেশির ভাগ সফ্টওয়্যারের ক্ষেত্রে এটি হেল্প বাটন হিসাবে কাজ করে। উইন্ডোজের নিজস্ব হেল্প কি-ও F1।

কোনও হাইলাইটেড ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করার শর্টকাট এই কি। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে কোনও ডকুমেন্ট খুলতে alt+ctrl+f2 ব্যবহার করা হয়।

উইন্ডোজ ডেস্কটপের ক্ষেত্রে এই বাটন সার্চের কাজ করে। ডস মোডে F3 বাটন আপনার লেখা শেষ লাইন আবার ফিরিয়ে আনবে।

উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ক্ষেত্রে এই বাটন অ্যাড্রেস বার খোলার কাজ করে।
অ্যাক্টিভ উইন্ডো একবারে বন্ধ করতে alt+f4 ব্যবহার করা হয়।

যে কোনও ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে একবারে Find, Replace, Go To ডায়লগ উইন্ডো খোলা যায়।

যে কোনও ব্রাউজারের ক্ষেত্রে F6 বাটন অ্যাড্রেস বারে কার্সার নিয়ে যায়। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ভলিউম কমানো যায়।

মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড এবং আউটলুকের ক্ষেত্রে বানান এবং ব্যাকরণ চেক করার জন্য F7 বাটন ব্যবহৃত হয়।
কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ভলিউম বাড়ানো যায়।

উইন্ডোজকে সেফ মোডে খুলতে এই বাটন ব্যবহার করা হয়। কিছু কম্পিউটারে F8 কি দিয়ে উইন্ডোজ রিকভারি সিস্টেম শুরু করা যায়।

মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে F9 বাটন দিয়ে ব্রাইটনেস কমানো যায়।

যে কোনও অ্যাক্টিভ উইন্ডোজের ক্ষেত্রে F10 বাটন দিয়ে মেনু বার খোলা হয়। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ব্রাইটনেস বাড়ানো যায়।

পেনড্রাইভের জায়গা যদি সঠিক না দেখায়

এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে দ্রুত তথ্য আদান-প্রদানের ভালো মাধ্যম পেনড্রাইভ। অনেক সময় পেনড্রাইভে থাকা জায়গার (স্টোরেজ) পরিমাণ সঠিক দেখা যায় না। মানে ৮ গিগাবাইটের পেনড্রাইভকে দেখাচ্ছে হয়তো ৭.৭৫ বা ৭.৭৯ গিগাবাইট। অপারেটিং সিস্টেম, পেনড্রাইভ কোন ফাইল সিস্টেমে কনভার্ট করা এবং সিস্টেম মেমোরির ওপর নির্ভর করে এমন হয়। বুটিস নামের ছোট্ট একটি প্রোগ্রাম পেনড্রাইভের পার্টিশনগুলোকে এক করে সঠিক আকার নির্ধারণ করতে সহায়তা করে। http://goo.gl/NMbguu ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে বুটিস নামিয়ে নিন।

যেভাবে কাজটি করবেন
প্রোগ্রামটি বহনযোগ্য হওয়ায় ইনস্টল করার ঝামেলা নেই। নামিয়ে নিয়ে দুই ক্লিক করে চালু করুন। কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভ যুক্ত করুন। পেনড্রাইভে দরকারি কোনো ফাইল থাকলে আগেই অন্য কোথাও সরিয়ে নিন। বুটিসের Physical Disk ট্যাবের Destination Disk-এর নিচের তালিকা থেকে আপনার পেনড্রাইভ দেখিয়ে দিন। কাজটি সাবধান করুন কারণ ভুলে হার্ডডিস্ক নির্বাচিত হয়ে গেলে আরেক সমস্যায় পড়বেন। এবার নিচের Parts Manage বোতাম চাপুন। এখানে পেনড্রাইভের সব পার্টিশন দেখাবে। এখানে শুরুর পার্টিশন নির্বাচন করে নিচের Re-Partitioning বোতামে আবার ক্লিক করুন। Removable disk repartitioning ডায়ালগ বক্স চালু হলে এখানের Disk Mode-এর USB-HDD mode (Single Partition) নির্বাচন করুন। File system-এ FAT 32 নির্বাচন করুন। Vol Label-এর ঘরে যেকোনো নাম দিন। Start LBA ঘরে 1 লিখে Reserved Secs ঘরে 32 লিখে এবার ওকে বোতাম চাপুন। এবার রি-পার্টিশন এবং সব পার্টিশনের ডেটা মুছে ফেলার আগে একটি সতর্কতামূলক বার্তা আসবে। এখানে OK চাপুন। কিছুক্ষণ পর Congratulations! Formatting was successful! বার্তা দেখিয়ে কাজটি সম্পন্ন হবে। OK করে কম্পিউটারে গিয়ে পেনড্রাইভের জায়গা দেখুন। পেনড্রাইভের অতিরিক্ত জায়গা মুছে গিয়ে সঠিক আকারটি পাবেন। জায়গা না বাড়লে বুঝতে হবে এটি সিস্টেম মেমোরিতে রয়ে গেছে বা প্রস্তুতকারক এতটুকু জায়গাই বরাদ্দ রেখেছে।

কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করুণ

কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করুণ
[/size]

হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-ফোল্ডারে ভরে গেছে। বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে না। হুটহাট অনেক ফাইল-ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন। এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

CMD ব্যবহার করে
১. ওপেন CMD (Command Prompt – DOS) ২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d Name_drive:*.* এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভটি আপনি শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.*

৩. এন্টার বাটন চাপুন

৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন। .bat ব্যবহার করে Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা একটি একজেকিউটেবল ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।

১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।

২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন @echo off attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* @echo complete.

৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভের নাম লিখুন। যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে। ৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।

৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন। ৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে। এখন সব ডিলিট করে দিন। এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন আক্রান্ত পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে ১. RUN এ যান। ২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।

২. PROCESS ট্যাবে যান।

৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।

৪. End Process এ ক্লিক করুন।

৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।

৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।

৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।

৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।

৯. এখন RUN এ যান।

১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। ব্যাস, আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত। এবার পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাসও আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

তুই আমার মন ভাল রে -Tui Amar Mon Bhalo Re By Autumnal Moon

 তুই আমার মন ভাল রে
 
 
 

 
তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ,
তুই আমার আনন্দ রে, আমি তোর অনুতাপ।।

তুই আমার দিন কে করা রাত, আর রাত কে করা রাত,
আমি তোর মন বিস্বাদের কারন, করুন ভায়োলিন।।

তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ।

তুই আমার জীবন জুড়ে বয়ে যাওয়া সুখের ধারাপাত,
আমি তোর চমকে যাওয়া দূর ঘটনার খবর অকসাধ।।

তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ।
তুই আমার আনন্দ রে, আমি তোর অনুতাপ।

তুই আমার সূর্য ভোঁরে আলোয় ভাসার অধিকার
আমি তোর রাতের কালোয় ডুবে থাকা অন্ধকার।।

তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ,
তুই আমার আনন্দ রে, আমি তোর অনুতাপ।।

তুই আমার হাজার দবি পূরণ করার অহংকার,
আমি তোকে কস্ট রাখা ভালবাসার অনাচার।।

তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ,
তুই আমার আনন্দ রে, আমি তোর অনুতাপ।।

তুই আমার দিন কে করা রাত, আর রাত কে করা রাত,
আমি তোর মন বিস্বাদের কারন, করুন ভায়োলিন।।


তুই আমার মন ভাল রে, আমি তোর মন খারাপ,
তুই আমার আনন্দ রে, আমি তোর অনুতাপ।। 
 
 
 


ছিপ নৌকো by তাহসান-chip nouko by tahsan


 ছিপ নৌকো















আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
আড়াল দেয়াল রেখোনা আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
লাজুক লিরিক আর কল্পনা

আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
দেখ চোখের তারায় জলকণা
আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
দেখ লাজুক লিরিক, কল্পনা
আরণ্যক পৃথিবী এক; সে সবার মতো নয়
তাই লাজুক লিরিকগুলো অগুছালোই রয়
অদ্ভুত তার ভুলগুলো, চোখের তারায় ফুলগুলো
উদাস হাওয়ায় উড়ে আনমনা
আমি অতি সাধারণ, অনিন্দ্য কিছু নই
তোমার দেখার চোখটাই অবাক; তাই এমন মনে হয়
অদ্ভুত এই ভুলগুলো, চোখের তারার ফুলগুলো
উদাস হাওয়ায় উড়ে আনমনা
তোমার ছিপ নৌকোয় যাবে, সেই 'অন্য মেয়ে'
তুমিও আড়াল রেখোনা
লাজুক লিরিক আর কল্পনা
আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
দেখ চোখের তারায় জলকণা
আমার ছিপ নৌকোয় এসো, ও 'অন্য মেয়ে'
দেখ লাজুক লিরিক, কল্পনা
............................
Title: ছিপ নৌকো
Album: খেয়াল পোকা
Prince Mahmud FEAT. Tahsan & Kona
Lyric & Tune : Prince Mahmud
Singer : Tahsan & Kona

ICC T-20 WORLD CUP 2016 Live


Live streaming video by Ustream

ICC T-20 WORLD CUP 2016 SCHEDULE

ICC T-20 WORLD CUP 2016

Live



।। ডবল ক্লিক করে ফুল স্কিন করুন।।























Tuesday March 8th 2016

Match 1 Group B
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Zimbabwe v Hong Kong

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur
.................................................................
Match 2 Group B
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Scotland v Afghanistan

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur



















Wednesday March 9th 2016

Match 3 Group A
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Bangladesh v Netherlands

HPCA Stadium, Dharamsala

.................................................................
Match 4 Group A
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Ireland v Oman

HPCA Stadium, Dharamsala


















Thursday March 10th 2016
...................................................
Match 5 Group B
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Scotland v Zimbabwe

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur
......................................................
Match 6 Group B
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Hong Kong v Afghanistan

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur



















Friday March 11th 2016

Match 7 Group A
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Netherlands v Oman

HPCA Stadium, Dharamsala
.....................................................
Match 8 Group A
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Bangladesh v Ireland

HPCA Stadium, Dharamsala



















Saturday March 12th 2016

Match 9 Group B
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Zimbabwe v Afghanistan

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur
.......................................................
Match 10 Group B
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Scotland v Hong Kong

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur



















Sunday March 13th 2016

Match 11 Group A
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Netherlands v Ireland

HPCA Stadium, Dharamsala
..........................................................
Match 12 Group A
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Bangladesh v Oman

HPCA Stadium, Dharamsala



















Tuesday March 15th 2016

Match 13 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

New Zealand v India

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur



















Wednesday March 16th 2016

Match 14 Group 2
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Pakistan v TBD (A1)

Eden Gardens, Kolkata
.....................................................
Match 15 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

West Indies v England

Wankhede Stadium, Mumbai



















Thursday March 17th 2016

Match 16 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Sri Lanka v TBD (B1)

Eden Gardens, Kolkata



















Friday March 18th 2016

Match 17 Group 2
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Australia v New Zealand

HPCA Stadium, Dharamsala
...........................................................
Match 18 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

South Africa v England

Wankhede Stadium, Mumbai



















Saturday March 19th 2016

Match 19 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

India v Pakistan

HPCA Stadium, Dharamsala



















Sunday March 20th 2016

Match 20 Group 1
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

South Africa v TBD (B1)

Wankhede Stadium, Mumbai
.............................................
Match 21 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Sri Lanka v West Indies

Chinnaswamy, Bengaluru



















Monday March 21st 2016

Match 22 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Australia v TBD (A1)

Chinnaswamy, Bengaluru



















Tuesday March 22nd 2016

Match 23 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

New Zealand v Pakistan

PCA Stadium, Mohali



















Wednesday March 23rd 2016

Match 24 Group 1
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

England v TBD (B1)

Kotla, Delhi
...............................................
Match 25 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

India v TBD (A1)

Chinnaswamy, Bengaluru



















Friday March 25th 2016

Match 26 Group 2
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

Pakistan v Australia

PCA Stadium, Mohali
...............................................................
Match 27 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

South Africa v West Indies

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur



















Saturday March 26th 2016

Match 28 Group 2
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

TBD (A1) v New Zealand

Eden Gardens, Kolkata
..........................................................
Match 29 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

Sri Lanka v England

Kotla, Delhi



















Sunday March 27th 2016

Match 30 Group 1
Play Starts 15:00 IST (09:30 GMT)

TBD (B1) v West Indies

Vidarbha Cricket Association Stadium, Nagpur
..........................................................
Match 31 Group 2
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

India v Australia

PCA Stadium, Mohali



















Monday March 28th 2016

Match 32 Group 1
Play Starts 19:30 IST (14:00 GMT)

South Africa v Sri Lanka

Kotla, Delhi



















Wednesday March 30th 2016

Semi-Final 1 Knockouts
Play Starts 19:00 IST (13:30 GMT)

TBD v TBD

Kotla, Delhi



















Thursday March 31st 2016

Semi-Final 2 Knockouts
Play Starts 19:00 IST (13:30 GMT)

TBD v TBD

Wankhede Stadium, Mumbai



















Sunday April 3rd 2016

Final Knockouts
Play Starts 19:00 IST (13:30 GMT)

TBD v TBD

Eden Gardens, Kolkata

ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরি


ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরি



ওয়ার্ডপ্রেস বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সিএমএস এর একটি। ওয়ার্ডপ্রেসে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি খুব কঠিন কিছুই না। এই কোর্সে ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরির সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয় শিখানো হবে; কোন ধরনের ওয়েবসাইট ডিজাইন বা কোডিং জ্ঞান থাকার প্রয়োজন নাই।

কাদের জন্য কোর্স?

মোটামুটি ইংলিশ ভাষা জ্ঞান আছে আর গুগলে কিভাবে সার্চ দিতে হয় এই জ্ঞান যার আছে, তারা সবাই খুব সহজে এই কোর্স করতে পারবে

কোর্সে কয়টি লেকচার থাকবে?

কোর্সের মোট লেকচার থাকবে ৫ টি

লেকচারগুলোর বর্ণনা/কোর্সের সিলেবাস:


·                ওয়ার্ডপ্রেস কি? ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত প্রাথমিক সব ধারনা
·                ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপ (অটোমেটিক)
·                ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপ (ম্যানুয়ালি)
·                ওয়ার্ডপ্রেস থিম এন্ড প্লাগিন্স
·                ওয়ার্ডপ্রেস সিকিউরিটি এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা

এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল | ভূমিকা (HTML Tutorial in Bangla | Introduction)

  • এইচটিএমএল (HTML) এর অর্থ হচ্ছে Hyper Text Markup Language. এটা কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ।
  • ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে এই ল্যাংগুয়েজ টি সবার আগে ভালভাবে শিখতে হবে।তবে এটা শেখা খুব সহজ।
  • এটা শিখলেই আপনি একটা ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারবেন। এরপর যদি সিএসএস শেখেন তাহলে ঐ পেজটিতে আরেকটু প্রান দিতে পারবেন
  • তারপর জাভাস্ক্রিপ্টের পালা, জাভাস্ক্রিপ্ট শিখে এর এপ্লিকেশন করলে আপনার ঐ ওয়েব পেজটি ডাইনামিক হওয়া শূরু হল। সবশেষে পিএইচপি + ডেটাবেস শিখলে আপনি পূর্নাঙ্গ ডেটাবেস Driven ওয়েবসাইট  তৈরী করতে পারবেন।
 টিউটোরিয়াল লিঙ্ক সূমহঃ